Just In
পাইলস সারাতে ঘরোয়া চিকিৎসা
পাইলস সারাতে ঘরোয়া চিকিৎসা দারুন কাজে আসে।
অনেক দিন ধরে পাইলসের সমস্যায় ভুগছেন? কোনও ওষুধেই কাজ হচ্ছে না? চিন্তা না করে আজ থেকেই এই প্রবন্ধে আলোচিত ঘরোয়া চিকিৎসাটি শুরু করুন। দেখবেন অল্প দিনেই লক্ষণ কমতে শুরু করেছে।
অ্যানেল বা রেকটালের ব্লাড ভেসেলগুলি প্রসারিত হয়ে গেলে এবং সেই অংশে প্রদাহ দেখা দিলে পাইলসের সমস্য়া হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে পটি করার সময় যন্ত্রণা এবং রক্ত পড়ার মতো লক্ষণগুলির বিহঃপ্রকাশ ঘটে থাকে।
দীর্ঘ দিন ধরে কনস্টিপশনের সমস্যা থাকলে, হজম ঠিক মতো না হলে, ভারি জিনিপত্র তুললে, ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রমের মতো রোগে আক্রান্ত হলে, প্রেগনেন্সির সময় পেটে চাপ পড়ার কারণে, অতিরিক্ত ওজন এবং অ্যানেল ইন্টারকোর্সের কারণে পাইলস হতে পারে। এক্ষেত্রে যে যে লক্ষণগুলির প্রকাশ ঘটে থাকে, সেগুলি হল- রেকটাল থেকে রক্ত ক্ষরণ, ফুলে যাওয়া, চুলকানি, সংক্রমণ, যন্ত্রণা প্রভৃতি। প্রসঙ্গত, ঠিক সময়ে যদি পাইলসের চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে এর থেকে আরও নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। তাই সাবধান!
কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা আছে যা এক্ষেত্রে দারুন কাজে আসে। সেই নিয়েই আলোচনা করা হল বাকি প্রবন্ধে।
প্রয়োজনীয়
উপকরণ:
১.
কলা-
১
টা
বড়
সাইজের
২.
রাস্পবেরি-
২
টো
এই ঘরোয়া ওযুধটি নিয়মিত খেলে পাইলসের সমস্যা একেবারে কমে যায়। তবে এর সঙ্গে মনে করে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেত হবে এবং শরীরচর্চা করতে হবে। এই নিয়মগুলি মেনে চললেই দেখবেন দূরে পালাবে পাইলসের যন্ত্রণা।
প্রসঙ্গত, কলায় রয়েছে প্রচুর মাত্রায় পটাশিয়াম, যা পটিকে নরম করে। ফলে পাইলসের সমস্যা কমে। অপরদিকে রাস্পবেরি ফলটি ফাইবার এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। দুটি উপাদানই এই রোগের প্রকোপ কমাতে সাহায্য় করে।
ওষুধটি
বানানোর
পদ্ধতি:
১.
একটা
কাপে
পরিমাণ
মতো
দুটি
উপকরণ
নিন।
২.
একটা
চামচ
নিয়ে
ভালো
করে
দুটি
উপকরণ
মিশিয়ে
দিন।
৩.
রাতের
খাবার
পর
কম
করে
৩
সপ্তাহ
এই
মিশ্রনটি
খান।
৪.
যদি
দেখেন
ভালো
ফল
পাচ্ছেন,
তাহলে
৩
সপ্তাহের
পরেও
খাওয়া
চালিয়ে
য়েতে
পারেন
এই
ঘরোয়া
ওষুধটি।