Just In
কোলেস্টেরল এবং হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমাতে ৩০-এর পর থেকেই এই আয়ুর্বেদিক ওষুধটি খাওয়া জরুরি
কোলেস্টেরল এবং হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমাতে ৩০-এর পর থেকেই এই আয়ুর্বেদিক ওষুধটি খাওয়া জরুরি
আপনি কি ভাজাভুজি খাবার বেশি খান? সেই সঙ্গে দেদার চলে মদ্যপান এবং ধূমপান। এদিকে অফিসের কাজে মাঝে মধ্যে রাতও জাগতে হয়? তাহলে তো এই প্রবন্ধটি আপনার জন্যই লেখা। কারণ এমন অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা চালিয়ে গেলে প্রথমে কোলেস্টেরল, তারপর তা থেকে একে একে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক প্রভৃতি মারণ রোগের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। তাই তো কম বয়সে যদি মরে যেতে না চান, তাহলে একবার অন্তত চোখ রাখুন এই প্রবন্ধে।
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে তা গিয়ে জমতে শুরু করে আর্টারিতে। আর এই কারণে যদি হার্টে ঠিক মতো রক্ত পৌঁছাতে না পারে তাহলে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। শুধু তাই নয় অনিয়ন্ত্রিত কোলেস্টেরলের কারণে ওবেসিটি, স্ট্রোক, ব্লাড প্রেসার প্রভৃতি রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনাও থাকে।
আপনি কী এইসব মারণ রোগের হাত থেকে নিজেকে দূরে রাখতে চান? তাহলে এই প্রবন্ধে আলোচিত ঘরোয়া ওষুধটি আজ থেকেই খাওয়া শুরু করুন।
উপকরণ:
১.
ধনে
পাতা:
হাফ
কাপ
২.
মধু-
১
চামচ
একাদিক গবেষণায় একথা প্রমাণিত হয়েছে যে নিয়মিত এই ঘরোয়া ওষুধটি খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যদি শরীরচর্চার করার দিকে নিজর দেওয়া যায় এবং জাঙ্ক ফুড থেকে দূরে নিজেকে দূরে রাখা যায়, তাহলে দ্রুত কোলেস্টেরল কমতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, ধনে পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং ভিটামিন-সি, যা কোলেস্টেরল কমাতে দারুন কাজে আসে। অপরদিকে মধুতে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রপাটিজ। এটিও শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ওষুধটি
বানানোর
পদ্ধতি:
১.
ব্লেন্ডারে
পরিমাণ
মতো
ধনে
পাতা
আর
জল
নিন।
২.
ভাল
করে
ব্লেন্ড
করে
নিন
ধনেপাতাটা।
৩.
এবার
মধু
মেশান।
৪.
ভাল
করে
উপকরণ
দুটি
মিশিয়ে
নিন।
৫.
টানা
২
মাস
ব্রেকফাস্টের
পর
এই
মিশ্রনটি
খালে
দেখবেন
অল্প
দিনেই
কোলেস্টেরল
লেভেল
একেবারে
স্বাভাবিক
হয়ে
গেছে।