Just In
(ছবি) অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে এই ঘরোয়া টোটকাগুলি অব্যর্থ!
বয়সের সঙ্গে সঙ্গে অস্টিওপরোসিস নামক হাড়ের সমস্যা ক্রমশই বাড়তে থাকে। শরীরের হাড়গুলি ভঙ্গুরপ্রায় হতে শুরু করে। আর স্বাভাবিকভাবেই এর ফলে শরীরে নানারকম সমস্যা শুরু হয়।
হাড় কমজোর হয়ে গেলে যে সমস্যাগুলি হয় তা হল হাঁটতে অসুবিধা, চলতে অসুবিধা। হাড়ে হাল্কা আঘাত লাগলে বা চিড় ধরলে তা সহজে সারানো সম্ভব হয় না।
সমীক্ষায় যে পূর্বাভাস পাওয়া গিয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে ৬০ শতাংশেরও বেশি মানুষের ক্ষেত্রে বয়স বাড়ার সঙ্গে এই সমস্যা হওয়ার প্রবণতা রয়েছে। হাড়ের ক্ষেত্রে ক্যালসিয়ামের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ক্যালসিয়াম শরীরে পর্যাপ্ত পরিমানে না গেলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। পাশাপাশি অতিরিক্ত ক্যালসিয়ামের সেবনও সমস্যা বাড়াতে পারে।
অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে এই ঘরোয়া টোটকাগুলি খুবই উপকারী।
ভিনিগার
ভিনিগার শরীরের ক্যালসিয়ামের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে। রোজকার ডায়েটে সামান্য পরিমান ভিনিগার রাখুন উপকার পাবেন।
তোফু
সোয়াতে সাইটোইস্ট্রোজেন রয়েছে যা অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধ করে। এবং হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখে। তাই পনিরের বদলে তোফু খান।
পালক
পালং শাকে পর্যাপ্ত পরিমানে ক্যালসিয়াম থাকে। তাই হাড়ের শক্তি বৃদ্ধি করতে প্রত্যেকদিন পালক খান।
দুধ
দুধেও প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম থাকে। দুধ হাড়ের জন্য খুব উপকারি। তাই নিয়মিত ১ গ্লাস দুধ খান।
আনারস
শুধু ক্যালসিয়াম নয় শরীরে ম্যাঙ্গানীজের অভাবেও হাড়ের সমস্যা হতে পারে। আনারসে ম্যাঙ্গানীজ আছে। তাই আনারস খাওয়াটাও প্রয়োজন।
মাছ
মাছে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি দুইই আছে। যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন। যদি অস্টিওপরোসিস আটকাতে চান তাহলে নিয়মিত মাছ খান।
অন্যান্য অভ্যাস
এই খাবারগুলির পাশাপাশি ধূমপান, মদ্যপান জাতীয় নেশা বর্জন করুন। নিয়মিত ওয়ার্ক আউট করুন।