Just In
- 8 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 9 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 13 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 14 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
Don't Miss
কানের ব্যাথা সারাতে ঘরোয়া প্রতিকার
আপনার কানের ব্যাথা কি আপনার শিক্ষকের/বসের নির্দেশাবলী অনুসরণ করতে বা আপনার প্রিয়জন কি বলছে সে বিষয়ে মনোযোগে বাধা সৃষ্টি করছে?
কান ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা যা শিশুদের পাশাপাশি প্রাপ্তবয়স্কদেরও প্রভাবিত করতে পারে|অত্যধিক কান ব্যথা, শুনতে বাধা সৃষ্টি করতে পারে এবং সুস্থ জীবনযাপনে সমস্যার কারণ হতে পারে|
কান ব্যাথা অনেক কারণে হতে পারে যেমন স্বল্পমেয়াদী / দীর্ঘমেয়াদী কানের সংক্রমণ, চোয়ালের বাত, কানে মোম জমে বা কোনো বস্তু কানে আটকে গেলে, কানের আঘাত (উচ্চতায় থেকে -এবং অন্যান্য কারণে), চাপ পরিবর্তন, কানের পর্দায় ফুটো, গলা ব্যাথা এবং সাইনাস সংক্রমণে|
এছাড়াও পড়ুন: কার্যকরী তেল কানের ইনফেকশনে
এমত অবস্থায়, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উপসর্গ সনাক্ত করা এবং সঠিক ঘরোয়া প্রতিকার নির্বাচন করা বা তীব্রতার উপর বিবেচনা করে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া|
সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণগুলো হল বাহ্যিক কানের খালের মধ্যে ব্যথা, কান চুলকানো, ভন ভন শব্দ শোনা, ফোলা কান, অবরুদ্ধ কান, কানে ব্যথা, কান থেকে তরল স্রাব বেরোনো|
অন্যান্য সাধারণ উপসর্গগুলি হল বিশেষত জ্বর, খিদে না হওয়া, অস্বস্তিবোধ (বিশেষ করে ছোট শিশুদের মধ্যে), মাথা ঘোরা এবং তীব্র ব্যথা অনুভব করা বিশেষ করে শায়িত অবস্থায়|
ইএনটি বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে সাহায্য গ্রহণ করা ছাড়াও, প্রাকৃতিক / ঘরোয়া প্রতিকারে আপনার কানের পরিচর্যা করুন যাতে কোনো ধরণের ব্যাথা ছাড়াই পরিষ্কার শুনতে পান|
এখানে কিছু ঘরোয়া কার্যকরী প্রতিকারের কথা বলা হল|
1)
পুদিনা
পাতা:
বিটা-ক্যারোটিন,
ভিটামিন
সি,
ইউগেনল,
বর্ণেওল,
ইত্যাদি
ধারণকারী
পুদিনা
পাতায়
আশ্চর্যজনক
ব্যাকটেরিয়ারোধী
এবং
জীবাণুমুক্ত
বৈশিষ্ট্য
আছে
যা
কান
ব্যাথার
চিকিৎসায়
উপকারী
প্রমাণিত
হয়েছে|কান
ব্যাথার
জন্য
2
ফোঁটা
পুদিনা
পাতার
রস
কানের
ভিতরে
প্রয়োগ
করুন|
2)
রসুন:
রসুনে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
রয়েছে
এবং
ব্যাকটেরিয়ারোধী
বৈশিষ্ট্য
আছে
যা
কানের
ব্যথার
চিকিৎসায়
সাহায্য
করে|
একটু
জলে
নুন
ও
সেদ্ধ
করা
কিছু
রসুনের
কোয়া(3-4)
চটকে
নিন|
এটি
একটি
ফ্লানেল
বা
উলের
কাপড়ে
মুড়ে
নিয়ে
ব্যাথা
কানের
ওপর
রাখুন|
3)
সরিষার
তেল:
সরিষার
তেলও
বলা
হয়
ব্যাকটেরিয়ারোধী
বৈশিষ্ট্য
আছে
এবং
কান
ব্যথার
তীব্রতা
কমাতে
পারে|
সংক্রমিত
কানে
গরম
সরিষার
তেল
(2-3
ফোঁটা)
ঢালুন
এবং
তা
বসতে
দিন|
4)
গরম
সেঁক:
কান
ব্যাথা
কমাতে
এবং
আরাম
পেতে,
একটা
পরিষ্কার
তোয়ালে
উষ্ণ
জলে
ভিজিয়ে
প্রায়
20
মিনিট
ধরে
সংক্রমিত
কানের
কাছে
কম্প্রেস
করুন|
5)
ইউক্যালিপটাস
তেল,
ভিক্স
এবং
জলের
মিশ্রণ:
একটি
ফুটন্ত
জলের
বাটিতে
এক
চা
চামচ
ভিক্স
এবং
কয়েক
ফোঁটা
ইউক্যালিপটাস
তেল
যোগ
করুন|
নাক
দিয়ে
এই
বাষ্প
গ্রহণ
করুন
যতক্ষণ
না
পর্যন্ত
ব্যাথা
কমে,
এতে
চাপ
কমবে
এবং
কান
থেকে
তরল
বের
হতে
সাহায্য
করবে|
6)
পেঁয়াজের
রস
:
একটি
তুলোর
বল
পেঁয়াজের
রসে
ডুবিয়ে
ব্যাথা
কানে
চেপে
ধরুন|
এটা
উদ্দীপ্ত
আস্তরণ
হ্রাস
করে
এবং
ব্যাকটেরিয়া
কার্যকলাপ
রোধ
করে
যা
ব্যথা,
লালভাব
এবং
চুলকানির
কারণ
ঘটায়|
7)
ভিটামিন
C
এবং
জিংক
সমৃদ্ধ
খাবার:
কানের
ব্যাথা
কমাতে
আপনার
খাদ্যের
মধ্যে
ভিটামিন
সি
এবং
দস্তা
সমৃদ্ধ
খাবার
অন্তর্ভুক্ত
করুন
যেমন
লেবু,
কমলালেবু,
পেয়ারা,
স্ট্রবেরি,
পেঁপে,
কাজু
বাদাম
এবং
গম|
8)
চিউইং
গাম:
উচ্চতা
আরোহণে,
বিমান
বা
ট্রেকের
সময়
কিছু
মিছরি
বা
চুইংগাম
চাপ
মুক্ত
করে
কান
খুলে
দেয়
ও
ব্যাথা
নিরাময়
করে|
9)
খনিজ
তেল:
সাঁতারের
সময়
অনেকেই
কানের
লালভাব
বা
কান
ব্যাথা
অনুভব
করে
থাকেন|এই
সমস্যা
এড়ানোর
জন্য,
সাঁতারের
আগে
কানে
কয়েক
ফোঁটা
খনিজ
তেল
খুব
সহায়ক
হতে
পারে|
তাই,
এই
ঘরোয়া
প্রতিকারগুলো
অনুসরণ
করুন
এবং
আপনার
শরীরের
সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ
ইন্দ্রিয়
অঙ্গের
যত্ন
নিন|