Just In
- 2 hrs ago প্রেম জীবনে উত্তেজনা মেষ-তুলার, সতর্ক থাকতে হবে ৩ রাশিকে, দেখুন আজকের রাশিফল
- 18 hrs ago ঠাকুরকে নিত্যভোগ দেওয়ার সময় ঘণ্টা বাজে কেন? জানেন কি এর পিছনের রহস্য
- 19 hrs ago প্রখর রোদ থেকে স্বস্তি পেতে বাড়িতেই বানিয়ে নিন এই শরবতগুলি, ঠান্ডা রাখবে শরীরও
- 22 hrs ago গরমে এই পানীয়গুলি খেলে আপনিও থাকবেন হাইড্রেটেড ও সতেজ
ডার্মাটাইটিস সারান ঘরোয়া চিকিৎসায়
ডার্মাটাইটিসের মতো ত্বকের রোগ সারাতে ঘরোয়া পদ্ধতি দারুন কাজ দেয়। পড়ুন এই প্রবন্ধটি।
ত্বকে প্রদাহ হওয়াকেই চিকিৎসা পরিভাষায় ডার্মাটাইটিস বলা হয়ে থাকে। এমন রোগ হলে চামড়া মোটা হয়ে যাওয়া, ফোসকা পড়া, আঁশের মতো চামড়া ওঠা, ত্বকে লালা ভাব, চুলকানি এবং জ্বালা করার মতো লক্ষণের বহিঃপ্রকাশ ঘটতে পারে। প্রসঙ্গত, এই ধরনের রোগের অনেক প্রকারভেদ আছে। সবক্ষেত্রেই যে একই ধরনের লক্ষণ দেখা দেবে, এমন নয় কিন্তু।
এখন প্রশ্ন, কী কারণে হয় এই রোগ? অ্যালার্জিক রিয়্য়াকশন, পরীবেশগত কারণ, কিছু নিউট্রিয়েন্সের ঘাটতি, শরীরে টক্সিনের মাত্রা বেড়ে যাওয়া প্রভৃতি নানা কারণে হতে পারে এমন সমস্য়া।
এমন রোগে তথাতথিত চিকিৎসা ভালো কাজ দিলেও এমন কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি আছে যা ডার্মাটাইটিসের প্রকোপ কমাতে বেশ কার্যকরী। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই সব ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে।
ক্রিম:
চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনা করে হাইড্রোকর্টিসন ক্রিম লাগাতে পারেন। এই ক্রিমটি এই রোগে দারুন কাজে দেয়।
ভিটামিন- ই
সানফ্লাওয়ারের বীজ, ভুট্টা প্রভৃতি ভিটামিন-ই সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। প্রয়োজনে এই ভিটামিন রয়েছে এমন তেলও গায়ে লাগাতে পারেন।
নারকেল তেল:
সামান্য় নারকেল তেল নিয়ে গরম করুন। তারপর সেটিকে হালকা ঠান্ডা করে ত্বকের যে যে জায়গা ডার্মাটাইটিসে আক্রান্ত, সেখানে লাগান। রোজ যদি এমনটা করা যায় তাহলে রোগ অনেকটাই কমে। কারণ নারকেল তেলে অ্যান্টিব্য়াকটেরিয়াল প্রপাটিজ রয়েছে, যা ত্বকের শুষ্কতা ও লাল ভাব কমিয়ে রোগের প্রকোপ কমাতে সাহায্য় করে।
অ্যালো ভেরা:
শরীরের বাইরে ও ভেতর থেকে রোগের প্রকোপ কমাতে অ্যালো ভেরা জেল দারুন কাজ দেয়। চামড়ার আক্রান্ত জায়গায় লাগানোর পাশাপাশি প্রতিদিন এটা পান করুন। দেখবেন আস্তে আস্তে রোগ কমতে থাকবে।
অ্যাপেল সিডার ভিনিগার:
এক চামচ জলের সঙ্গে এক চামচ ভিনিগার মিশিয়ে গায়ে লাগান। একমাস এমন করলে দেখবেন রোগ সারতে শুরু করেছে।
ক্য়ামোমিল:
একটা সুতির কাপড় নিন। তারপর সেটি গরম ক্য়ামোমিল চায়ে ডুবিয়ে ১৫ মিনিট আক্রান্ত জায়গায় রাখুন, আরাম পাবেন। তবে আপনার যদি ক্য়ামোমিলে অ্যালার্জি থাকে তাহলে একেবারেই এমনটা করবেন না যেন!
স্নান করুন:
স্ননের জলে পরিমাণ মতো খাবার সোডা মিলিয়ে স্নান করুন। এমনটা করলে গায়ের চুলকানি কমবে।
ত্বককে ভেজা রাখুন:
সব সময় ত্বকে ময়েসচারাইজার লাগিয়ে রাখবেন। এমনটা করলে ত্বকের শুষ্কতা কমবে। সেই সঙ্গে কমবে কষ্টও।