Just In
পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা শুরু করার আগে এই নিয়মগুলি মেনে চলা জরুরি
পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা শুরু করার আগে এই নিয়মগুলি মেনে চলা জরুরি
পরীক্ষার জন্য পড়াশোনা শুরু করার আগে এই নিয়মগুলি মেনে চলা জরুরি
আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা কোন পর্যায়ে থাকবে, তা অনেকাংশেই নির্ভর করে আমাদের জীবনযাত্রার উপর। অর্থাৎ আমরা কী খাচ্ছি, কতক্ষণ ঘুমাচ্ছি, এমনকী শরীরকে কতটা কাজে লাগাচ্ছে, এইসব কিছুর উপর নির্ভর করে মস্তিষ্কের কাজের স্পিড।
তাই তো মস্তিষ্ককে আগে চাঙ্গা কর, তরপর শুরু কর পরীক্ষার প্রস্তুতি। না হলে সারাদিন বই মুখে করে বসে থাকলেও কিন্তু পড়া ঠিক মতো মুখস্ত হবে না। সহজ কথায় ব্রেণের খেয়াল রাখো, তাহলে দেখবে পরীক্ষার হলে সে তোমারও খেয়াল রাখবে।
কীভাবে বাড়ানো সম্ভব মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা? এ সম্পর্কে আরও জানতে চোখ রাখতে হবে বাকি প্রবন্ধে।
টিপ ১:
প্রতিদিন শরীরচর্চা করলে আর কিছুর প্রয়োজন পড়বে না মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য। তাই তো রোজ পড়াশোনা করার পর কম করে এক ঘন্টা শরীরচর্চা কর। তাহলেই দেখবেন স্মৃতিশক্তি কেমন তড়তড়িয়ে বৃদ্ধি পায়।
টিপ ২:
দিনের কিছুটা সময় গান শোনার অভ্যাস কর। এমনটা করলেও দেখবে মনে রাখার ক্ষমতা বাড়বে। তবে ক্লাসিকাল গান শুনতে হবে, হিন্দি বা হার্ড মেটাল শুনলে কিন্তু কোনও কাজই হবে না।
টিপ ৩:
রাত জেগে পড়ে কিন্তু পরীক্ষায় ফল ভাল করা সম্ভব নয়। কারণ একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে মনে রাখার ক্ষমতা বাড়াতে কম করে ৭-৮ ঘন্টার ঘুম জরুরি। তাই রাতে ভাল করে ঘুমিয়ে নিয়ে সারা দিন ধরে পড়। এমনটা করলে দেখবে পড়া মনে রাখার ক্ষমতা অনেক বেড়ে যাবে।
টিপ ৪:
পরীক্ষার আগে প্রতিদিন সকালে দারচিনি দিয়ে বানানো চান পান করা জরুরি। একাধিক কেস স্টাডিতে দেখা গেছে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে দারচিনি দারুন কাজে আসে। আসলে এতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা ব্রেণের কিছু অংশকে উদ্দিপিত করে। ফলে নতুন কোনও কিছু শেখার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
টিপ ৫:
মস্তিষ্ককে সব সময় কাজে লাগাও। তাহলে দেখবে তার ক্ষমতা বাড়বে। যেমন ধর মাঝে মাঝে ওয়ার্ড পাজল খেল বা পছন্দের কোনও ব্রণ গেমে নিজিকে একটু ব্যস্ত রাখ। দেখবে অনেক উপকার পাবে।
টিপ ৬:
কিছু খাবার ব্রণের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যেমন- অ্যাভোকাডো, জাম, ব্রকলি, নারকেল তেল প্রভৃতি। এইসব খাবার মস্তিষ্ককে প্রয়োজনীয় পুষ্টি প্রদান করে। ফলে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা।
টিপ ৭:
প্রতিদিন কম করে ৫ মিনিট মেডিটেশন করতে হবে। এমনটা করলে পরীক্ষার চাপ যেমন কমবে, তেমনি মনসংযোগ বাড়বে।