Just In
- 4 hrs ago রাতে খারাপ এবং ভয়ের স্বপ্ন আসে? সহজ জ্যোতিষী সমাধান স্বস্তি দেবে
- 6 hrs ago আপনি কি সেলফি তুলতে পছন্দ করেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন সেলফি স্বাস্থ্যকর
- 6 hrs ago হিন্দু নববর্ষের ৩ দিন আগেই গ্রহ পরিবর্তন, শনির প্রভাবে অর্থ-বৃষ্টির সম্ভাবনা এই রাশিগুলিতে
- 24 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
(ছবি) বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শরীরকে বাঁচাবার উপায়
সুস্থ থাকা যেকোনও মূল্যেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যে খাবারগুলি শরীরের উপকারে লাগে তা খাওয়া উচিত। নিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রা ও পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া উচিত। [হাতের লেখা দিয়ে শরীরের কোন কোন রোগ চেনা যায়]
একইসঙ্গে কোনওধরনের অসুস্থতা হলে অবশ্যই দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। নিজে থেকে ডাক্তারি করে বিপদ ডেকে আনা একেবারেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। [মুখ দেখেই বলে দেওয়া যায় শরীরের এই সমস্যাগুলি সম্পর্কে]
তবে এর পাশাপাশি কিছু ঘরোয়া টোটকা রয়েছে যা নানা ধরনের রোগ ও সংক্রমণ থেকে আমাদের বাঁচাতে পারে। সেগুলি নিয়মিত মেনে চললে বারবার চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। [COPD রোগের পূর্ব লক্ষণ]
নিচের স্লাইডে দেখে নিন, নানা ধরনের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে কী উপায় অবলম্বন করবেন আপনি। [রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ান মাত্র ৭ দিনে]
গ্রিন টি
আগের চেয়ে এখন মানুষ অনেক বেশি স্বাস্থ্য সচেতন। বহু মানুষ সুস্থ থাকতে গ্রিন টি-র উপরে ভরসা করেন। শরীরে ইম্যুনিটি গড়ে তুলতে এর জুড়ি নেই। এছাড়া প্রতিদিন ২ কাপ করে গ্রিন টি খেলে পেটের নানা সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
হলুদ-দুধ
ঠান্ডা লাগা ও গলার সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে বহুকাল ধরেই হলুদ দেওয়া দুধ খাওয়ার প্রচলন রয়েছে আমাদের দেশে। এবং তা ভীষণ উপকারীও। ঠান্ডা লাগার ভাইরাসকে নিমেষে ধ্বংস করে দিতে পারে হলুদ মেশানো দুধ। তবে তাতে চিনি বা মধু মেশাবেন না।
লেবু জল
জলে লেবু, মধু ও ইচ্ছে করলে গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে প্রস্রাবের সংক্রমণ থেকে বাঁচা যায়। এছাড়াও লেবুতে থাকা ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে অনেকটা বাড়িয়ে দেয়।
দারচিনি চা
দারচিনির একাধিক গুণ রয়েছে। চায়ে দারচিনি মিশিয়ে খেলে পেটের সংক্রমণ থেকে বাঁচা যায়। বমি বমি ভাব হলেও এটি দারুণ উপকার দেয়।
জল
জল শরীর থেকে সব দূষিত টক্সিন বের করে দেয়। যা শরীরকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। সব ধরনের রোগ থেকে বাঁচতে ও শরীরের মেটাবলিজমকে অক্ষুণ্ণ রাখতে প্রতিদিন ৮ গ্লাস করে জল খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। সেটা মেনে চলা উচিত।