Just In
আঙুল চিপলেই নিমেষে গায়েব হয়ে যাবে মাথার যন্ত্রণা!
মাথায় ব্যথা অনেক কারণে হতে পারে। মাইগ্রেনের মতো রোগ যেমন এই ধরনের সমস্যার পিছনে অনেক সময় দায়ি থাকে, তেমিন কাজের চাপ বা ভাল মতন ঘুম না হলেও এমন ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।
জীবনকালে মাথায় যন্ত্রণার কারণে কষ্ট পায়নি এমন কাউতে খুঁজে পাওয়া যাবে না। তাই তো এই প্রবন্ধে মাথার যন্ত্রণা কমানোর এমন একটি পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হল, যা পড়তে পড়তে আপনার চোখ কপালে উঠতে বাধ্য!
মাথায় ব্যথা অনেক কারণে হতে পারে। মাইগ্রেনের মতো রোগ যেমন এই ধরনের সমস্যার পিছনে অনেক সময় দায়ি থাকে, তেমিন কাজের চাপ বা ভাল মতন ঘুম না হলেও এমন ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। আর এক্ষেত্রে আমরা বেশিরভাগই ব্যথা কমাতে মলম বা পেনকিলার খেয়ে থাকি। যেমনটা আপনাদের সকলেরই জানা যে বেশি মাত্রায় পেনকিলার খাওয়া একেবারেই ঠিক না। কারণ এই ধরনের ওষুধের একাধিক সাইড এফেক্ট রয়েছে, যা ধীরে ধীরে শরীরের একাধিক অঙ্গের ক্ষতি করে থাকে। তাই তো এবার থেকে মাথায় যন্ত্রণা হলে আর ওষুধের উপর ভরসা রাখবেন না। পরিবর্তে এই প্রবন্ধে আলোচিত প্রাচীন পদ্ধতিটিকে কাজে লাগাবেন। দেখবেন চোখের পলকে কষ্ট একেবারে কমে যাবে।
টিপ ১:
কপাল এবং নাকের চারিপাশের অংশকে সাইনাস এরিয়া বলা হয়। এই অংশে যদি যন্ত্রণা হয়, তাহেল আঙুলের ডগায়, মানে যেখানে নখ আথে, সেখানে মাসাজ করতে করুন। দেখবেন আরাম পাবেন।
টিপ ২:
এক্ষেত্রে বুড়ো আঙুল বাদ দিয়ে প্রতিটি আঙুল ভাল করে মাসাজ করতে হবে।
টিপ ৩:
তর্জনী এবং বুড়ো আঙুলের সংযোগ স্থালেও চাপ দিয়ে মাসাজ করতে হবে। এমনটা করলে স্ট্রেসের কারণে হওয়া মাথার যন্ত্রণা একেবারে কমে যাবে।
টিপ ৪:
দুই হাতের তালু এবং আঙুলগুলি ভাল করে মাসাজ করলেও কষ্ট কমবে।
টিপ ৫:
আঙুলের উপর যখন চাপ প্রয়োগ করছেন, তখন জায়গাটা কমে করে ২ মিনিট চেপে থাকতে হবে। এইভাবে ২-৩ বার করলেই ফল মিলবে।
টিপ ৬:
এই বিশেষ পদ্ধতিটিকে কাজে লাগানোর আগে একটা শান্ত পরিবেশে নিজেকে নিয়ে যান যেখানে নিঃশব্দতা রয়েছে। আর জয়গাটা অন্ধকার করে নেবেন। তাহলে বেশি ভাল ফল মিলবে।