Just In
কাশির জন্য প্রাচীন ঘরোয়া প্রতিকার যা চিকিৎসকদেরও চমকে দিয়েছে
আজ আমরা খুঁজে নিয়ে এলাম, এমন একটি ব্যতিক্রমী ঘরোয়া প্রতিকার যা আপনার কাশিকে বিস্ময়কর ভাবে সারিয়ে তুলতে পারে, একবার ব্যবহার করেই দেখুন না!
আপনি কি কাশির উপশমের জন্য একটা সহজ ঘরোয়া প্রতিকার খুঁজছেন? যদি হ্যাঁ, তবে আপনি সঠিক জায়গাতেই এসে পরেছেন!
যখন একটানা কাশি দীর্ঘদিনের ধরে রয়ে যায় তখন তা আপনার এনার্জি লেভেলকেও কমিয়ে আনে, আর সেটা আরও হতাশ করে তোলে।
একাধিক কারণ, যেমন ভাইরাল জ্বর, গলার সংক্রমণ, অ্যালার্জি, হাঁপানি বা অ্যাস্থামা এবং চরম ক্ষেত্রে টিবি বা ফুসফুসের রোগ থেকে কাশি হতে পারে।
সাংঘাতিক পর্যায়ের কাশি আপনার দৈনন্দিন জীবনেও প্রভাব ফেলতে পারে। এবং তা আপনার ভাললাগা কাজ যেমন দৌড়ানো, সাঁতার কাঁটা ইত্যাদিতেও বাঁধা হয়ে দাড়াতে পারে।
কাশির হাত থেকে রেহাই দিতে, আপনাকে কাশির সিরাপ বা অন্যান্য রকমের মৌখিক ওষুধও প্রেসক্রাইপ করা হয়ে থাকে।
যদিও বেশিরভাগ কাশি সিরাপই খুব কড়া হয়ে থাকে আর ক্লান্তি, মাথা-ভার, কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্ষুধাবৃদ্ধি, অ্যাসিড রিফ্লেক্স ইত্যাদির মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও সাথে নিয়ে আসতে পারে।
তাই এখনে রইল, কাশির জন্য এমন একটি প্রাচীন ঘরোয়া প্রতিকার যা আপনাকে আপনার নাছোড়বান্দা কাশির হাত থেকে তাড়াতাড়ি নিস্তার পেতে সাহায্য করবে। আসুন, একবার দেখে নেওয়া যাক!
প্রতিকারটি তৈরি করার পদ্ধতি:
প্রয়োজনীয় উপাদান:
রসুন - ৩ থেকে ৪ টি কোয়া
থেঁতো করা অরিগ্যানো - ১ চা চামচ
হলুদ - ১ চা চামচ
কাশি নিরাময়ে এই ঘরোয়া প্রতিকারটি খুব কার্যকরী হিসাবেই প্রমাণিত, বিশেষ করে যখন আপনি এর সাথে সাথে ঠাণ্ডা ও তেলমশলা যুক্ত খাবার এড়িয়ে একটা স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলবেন।
সাথে-সাথে, এই প্রাকৃতিক প্রতিকারটি, অ্যান্টি-ব্যকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ হওয়ায়, কাশি ও শ্বাসনালীতে অন্যান্য বিরক্তিকর উপসর্গের জন্য দায়ী ব্যকটেরিয়াগুলিকে নির্মূল করতে সাহায্য করে।
প্রতিকারটি তৈরি ও ব্যবহার করার পদ্ধতি:
• উল্লেখিত পরিমাণে উপাদানগুলি, জলের সাথে একটি ব্লেন্ডারে দিয়ে মিশিয়ে নিন।
• মিশ্রণটিকে ভালভাবে মিশিয়ে নিন।
• একটা গরম প্যানে মিশ্রণটি নামিয়ে নিন।
• এবার গরম মিশ্রণটি একটি কাপে ঢেলে নিন।
• প্রতিকারটি সেবন করার জন্য তৈরি।
• প্রতি রাতে খাবার খাওয়ার পর এটি পান করুণ।
এই ঘরোয়া প্রতিকারটি ব্যবহার করুণ ও কার্যকর হলে, আমাদের জানান।