Just In
- 1 hr ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 2 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 5 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 7 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
Don't Miss
গ্রিক দইয়ের উপকারিতা
টক দই। মিষ্টি দই। এমনকী আম দইয়ের কথাও শুনেছি। কিন্তু এ কেমন দই! তবে এই দইয়ের উপকারিতা কিন্তু অনেক।
টক দই। মিষ্টি দই। এমনকী আম দইয়ের কথাও শুনেছি। কিন্তু এ কেমন দই! গ্রিস থেকে ডায়রেক্ট ভিসা নিয়ে এদেশ এল নাকি? নামটা শুনে এমন সব কথা মনে হলেও আজকাল কিন্তু স্বাস্থ্য় সচেতনদের মধ্য়ে বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে এই বিশেষ দইটি। পাবে নাই বা কেন বলুন! এর উপকরিতা তো অনেক। আর খেতেও সাধারণের দইয়ের থেকে ঢের বেশি ভালো।
এখন প্রশ্ন জাগতে পারে, সাধারণ দইয়ের থেকে কোথায় আলাদা এই গ্রিক দই। এক কথায় বলতে গেলে গ্রিক দই অনেক বেশি ঘন। আর এটি বেশ ক্রিমি। শুধু তাই নয় পুষ্টিগুণের বিচারে সাধারণ দইকে অনেকটাই পিছনে ফেলে দিয়েছে গ্রিক দই। তাই তো এই দইটির এত জনপ্রিয়তা।
আমাদের জানা আছে যে সাধরণ টক দইয়ে এমন কিছু ব্য়কটেরিয়া থাকে, যাকে চিকিৎসা বিজ্ঞান ভালো ব্য়কটেরিয়া বলে বিবেচিত করে থাকে। এই ভালো ব্য়কটেরিয়াগুলি শরীরের গঠনে নানাভাবে কাজে আসে। আর গ্রিক দই? সে কী কী কাজে আসে?
১.
পেশির
গঠনে
বিশেষ
ভূমিকা
নেয়:
১০০
গ্রাম
গ্রিক
দইয়ে
প্রায়
৯
গ্রাম
প্রোটিন
থাকে,
যা
সাধারণ
দইয়ের
থেকে
প্রায়
তিন
গুণ
বেশি।
আর
একথা
তো
সকলেরই
জানা
যে
শরীরের
সার্বিক
গঠনের
পাশাপাশি
পেশিকে
সবল
করতে
প্রোটিনের
কোনও
বিকল্প
নেই।
তাই
তো
প্রতিদিন
যদি
গ্রিক
দই
খাওয়া
যায়,
তাহলে
পেশির
ক্ষমতা
যেমন
বাড়ে,
তেমনি
শরীরের
ওজনও
হ্রাস
পায়।
২.
হজমে
সহায়ক:
সাধারণ
দইয়ের
মতো
এতেও
হজমে
সহায়ক
ব্য়াকটেরিয়া
রয়েছে।
তবে
ব্য়াকটেরিয়ার
কর্মক্ষমতার
দিক
থেকে
গ্রিক
দই
অনেকটাই
পিছনে
ফেলে
দিয়েছে
সাধারণ
দইকে।
প্রসঙ্গত,
গ্রিক
দই
ইনটেসটাইনে
ভালো
ব্য়াকটেরিয়ার
সংখ্য়া
বৃদ্ধি
করে।
ফলে
নানা
ধরনের
ক্ষতিকর
টক্সিন
এবং
অ্যাসিডের
হাত
থেকে
ডায়াজেস্টিভ
ট্রাক
রক্ষা
পায়।
৩.
মস্তিকের
কর্মক্ষমতা
বাড়ায়:
এই
বিশেষ
ধরনের
দইয়ে
রয়েছে
ভিটামিন
বি১২।
এই
ভিটামিনটি
নার্ভাস
সিস্টেমকে
চাঙ্গা
করে।
ফলে
ডিপ্রেশন,
ডিমেনশিয়া
সহ
নানা
ধরনের
ব্রেন
ডিজিজে
আক্রান্ত
হওয়ার
আশঙ্কা
কমে।