Just In
(ছবি) আনন্দে থাকতে এই জিনিসগুলিতে অভ্যস্ত হোন
শুধুমাত্র টাকা দিয়ে সবকিছু কেনা যায় না। আনন্দ বা সুখ তো নয়ই। আর এটা প্রমাণিত সত্য। তবে সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে গেলে আনন্দে থাকতে হবে, হাসিখুশি থাকতে হবে যাতে স্ট্রেস ফ্রি থাকা যায়, এমনটা জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা। [এই ৭ বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে মুক্তি পান ক্লান্তি থেকে]
শরীরের নানা সমস্যা নিমেষে কমিয়ে দিতে পারে আপনার মুখের একচিলতে হাসি আর মনের শান্তি। কারণ মন আনন্দে থাকলে শরীরের স্ট্রেস হরমোনগুলি বেরিয়ে যায়। যা আপনাকে স্ট্রেস ফ্রি রাখে। [সুখী হতে এই অভ্যাসগুলিকে বলুন 'গুড বাই']
তবে আজকের হাইস্পিড যুগে স্ট্রেস ফ্রি থাকাটাই বোধহয় সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। যত দিন যাচ্ছে ততই কর্মব্যস্ততা বাড়ছে মানুষের। আর একইসঙ্গে বাড়ছে বিষণ্ণতা ও ক্লান্তি। [জেনে নিন কোন অভ্যাস আপনার হার্টকে অসুখের দিকে ঠেলে দিচ্ছে]
নিচের স্লাইডে দেখে নিন কোন কোন অভ্যাস আপনাকে স্ট্রেস ফ্রি থাকতে সাহায্য করবে।
কাছের মানুষের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ
সবসময় নিকট লোকেদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখলে, কথা বললে বা সময় কাটালে আপনি আপনাআপনি খুশি থাকতে পারবেন।
যোগ ব্যায়াম
যোগ ব্যায়াম আপনাকে মানসিকভাবে অনেক কঠিন করে তুলবে। যেকোনও সমস্যা সামনাসামনি হওয়ার মানসিক বল আপনি খুঁজে পাবেন।
নিজের লক্ষ্য তৈরি করুন
বেঁচে থাকা ও জীবনে এগিয়ে চলতে গেলে প্রতিটি মানুষকেই নিজের লক্ষ্য তৈরি করতে হয়। লক্ষ্য তৈরি করে ইতিবাচক মানসিকতায় ভর করে তা পূরণ করতে হয়। লক্ষ্যপূরণের আনন্দই আলাদা, মনকে খুশিতে ভরিয়ে তোলে।
ভালো গান শুনুন
ক্লান্ত থাকলে বা অবসাদে ভুগলে ভালো গান শুনুন। মস্তিষ্ককে শান্ত করে তা মনকে খুশি রাখতে সাহায্য করে।
ধ্যান করুন
বহুসময় নেতিবাচক চিন্তায় আমাদের মন পূর্ণ হয়ে থাকে। ফলে শরীরের এনার্জি একেবারে শেষ হয়ে যায়। তাই সেসব থেকে দূরে সরে থাকতে ধ্যানের মাধ্যমে মনকে শান্ত রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন। সপ্তাহে অন্তত ২ বার ধ্যান করলে মানসিকভাবে অনেক চাঙা থাকতে পারবেন।
সকাল সন্ধ্যায় হাঁটুন
প্রতিদিন বেশ কিছুক্ষণ করে হাঁটলে সহজে অবসাদ আসে না। পরিশ্রম করলে আপনার এনার্জি লেভেল বাড়বে এবং মন ভালো থাকবে।
হাসি
সবশেষে বলা যায়, হাসিকে শরীর সুস্থ রাখার সবচেয়ে বড় ওষুধ বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা। হাসি রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে ও আপনার মুডকে ভালো রাখে। স্ট্রেস ফ্রি থাকার অন্যতম বড় শর্ত হাসি।