Just In
- 13 hrs ago রোদে বের হলেই মাথা যন্ত্রণা কাবু করে? মাইগ্রেন নয় তো!
- 14 hrs ago শুধু ফ্যাশন নয়, প্রখর রোদ থেকে বাঁচতে পরুন সানগ্লাস!
- 16 hrs ago অসহ্য গরমে সর্দি-কাশিতে ভুগছেন? এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি ট্রাই করুন
- 20 hrs ago কর্মক্ষেত্রে সমস্যা মকরের, ব্যাবসায় আর্থিক লাভ মীনের, কেমন যাবে আজকের দিন? দেখুন রাশিফল
মূত্রথলি সবসময় ভরা-ভরা মনে হয়? এই সমস্ত কারণে হতে পারে এই সমস্যা
সময়মতো প্রস্রাব হওয়া শরীরের পক্ষে ভাল। প্রস্রাব করার ফলে শরীর ডিটক্স হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন যে ঘন ঘন প্রস্রাব করা কোনও স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে? স্বাভাবিকের তুলনায় বেশিবার মূত্রত্যাগ করাকে ফ্রিকুয়েন্ট ইউরিনেশান বলে। আচমকা বেগ আসার কারণে মূত্রথলি চাপ সামলাতে পারে না। ফলে খুব অস্বস্তি হয় এবং মূত্রথলি ভরা-ভরা লাগে। মহিলাদের পুরুষদের তুলনায় বেশিবার প্রস্রাব পায়।
আজ আমরা আপনাদের জানাব যে, কোন পরিস্থিতিতে মহিলাদের পুরুষদের চেয়ে বেশি মূত্রত্যাগের অবস্থা তৈরি হয়।
ইউটিআই-এর কারণে
ইউটিআই অর্থাৎ ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন ঘন ঘন প্রস্রাব পাওয়ার অন্যতম কারণ। মহিলাদের মধ্যে এই সংক্রমণ খুবই সাধারণ। এই কারণে ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ আসে।
ওভাব় অ্যাক্টিভ ব্লাডার
ওভাব় অ্যাক্টিভ ব্লাডার বা OAB এমন একটি অবস্থা যখন মূত্রাশয়ের পেশী অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। এই রোগের ক্ষেত্রে, ঘন ঘন প্রস্রাব করার পরিস্থিতি তৈরি হয়। এই ব্যক্তিরা রাতেও দু'বারের বেশি সময় প্রস্রাব করতে ওঠেন।
ডায়াবেটিস
ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ, যা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের অসুস্থতা বাড়িয়ে তোলে। ডায়াবেটিস রোগীদের বেশিরভাগেরই পিপাসা বা তেষ্টা বেড়ে যায়। এই কারণে তারা বেশি জল পান করে এবং ঘন ঘন প্রস্রাব পায়। সুতরাং, আপনিও যদি ঘন ঘন প্রস্রাব করে থাকেন, তবে আপনার ব্লাড সুগার পরীক্ষা করান।
ইউ টি আই-এর মার থেকে দূরে থাকতে চাইলে এই নিয়মগুলি মানা মাস্ট!
গর্ভাবস্থায় এটি ঘটে
গর্ভাবস্থায় মূত্রত্যাগ খুব সাধারণ, এবং প্রায় প্রতিটি মহিলাই এই সমস্যার মধ্য দিয়ে যায়। যখন ভ্রূণ বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, তখন এটি মূত্রাশয়ের উপর অতিরিক্ত চাপ দেয়। গর্ভবতী মহিলাদের মূত্রথলির উপর তাদের ক্রমবর্ধিত জরায়ুর চাপ বেড়ে যাওয়ার কারণে হয়ে থাকতে পারে।
বেশি কফি পান করবেন না
কফি বা অন্য কিছু যা ইউরিন বাড়ায়, এগুলি খেলে ঘন ঘন প্রস্রাব পায়। মূলত কোনও ব্যক্তি যখন এই জাতীয় কোনও পানীয় পান করেন, তখন তার কিডনিগুলি বেশি পরিমাণে সোডিয়াম (লবণ) বের করে, যার কারণে বারবার প্রস্রাব করার ইচ্ছা অনুভব হয়।