Just In
(ছবি) হাইপারটেনশন থেকে সহজে মুক্তি দেবে এই খাবার
হাইপারটেনশনের সমস্যা প্রাণঘাতী হতে পারে। এই সমস্যা আক্রান্ত রোগীদের স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। [উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন এই সহজ উপায়ে]
এছাড়া হাইপারটেনশনের ফলে কিডনি, মস্তিষ্ক ও মানুষের যৌন আকাঙ্খায় প্রচণ্ড প্রভাব পড়ে। সবকটিই ভীষণভাবে আক্রান্ত হয়। [অনিয়মিত রক্তচাপের জেরে কী কী সমস্যা হতে পারে]
সবচেয়ে যেটা খারাপ সেটা হল, আপনার শরীরের যে ক্ষতি হচ্ছে, সেটা প্রথম চোটে একেবারের ধরা পড়ে না। কারণ কোনও লক্ষণ দেখা যায় না। [স্ট্রোকের ঝুঁকি কমানোর উপায়!]
ফলে হাইপারটেনশনে আক্রান্ত রোগীদের নিয়মিত চেক-আপে থাকা ভীষণ জরুরি। তাহলে বড় ধরনের বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। [ধূমপায়ীরা ফুসফুস পরিষ্কার করতে পারেন এই টোটকা মেনে চলে]
এর পাশাপাশি খাবারের ক্ষেত্রেও খানিকটা সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। তাহলে অনেকভাবে বিপদ এড়ানো সম্ভব। নিচের স্লাইডে দেখে নিন, হাইপারটেনশনকে বাগে আনতে পারে কোন খাবার। [এই খাবারে সবচেয়ে খুশি থাকবে আপনার লিভার]
দুধ
লো ফ্যাট দুধ খাওয়া খুব উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন ডি ও ক্যালশিয়াম হাইপারটেনশনকে কমাতে সাহায্য করে।
ব্লু-বেরি
ব্লু-বেরিও হাইপারটেনশনকে বাগে আনতে বিশেষ উপযোগী। এতে থাকা অ্যান্টোসায়ানিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস আসল কাজটি করে।
পালং শাক
ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ফাইবারে পরিপূর্ণ হল পালং শাক। এটি সঠিক রক্তচাপকে বজায় রাখতে সাহায্য করে।
রসুন
রসুনে রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান রয়েছে। এছাড়াও এতে রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। কয়েক কোয়া করে রসুন রোজ খেলে হাইপারটেনশন কম হয়।
আলু
আলুতেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
ডার্ক চকোলেট
কম পরিমাণে খেলে ডার্ক চকোলেট শরীরের জন্য বিশেষ উপযোগী। নানা কাজের মধ্যে হাইপারটেনশন কমাতেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।
সয়াবিন
সয়াবিন খেলে হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণে থাকে। ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম থাকায় এটিও রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
কলা
সকলেই জানি, কলাতে রয়েছে পটাশিয়াম যা রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
ডাবের জল
ডাব বা নারকেলের জল শরীরকে যেমন ঠান্ডা রাখে, তেমনই হাইপারটেনশনকেও নিয়ন্ত্রণে রাখে।