Just In
- 1 hr ago আপনি কি সেলফি তুলতে পছন্দ করেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন সেলফি স্বাস্থ্যকর
- 1 hr ago হিন্দু নববর্ষের ৩ দিন আগেই গ্রহ পরিবর্তন, শনির প্রভাবে অর্থ-বৃষ্টির সম্ভাবনা এই রাশিগুলিতে
- 18 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 19 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
(ছবি) সর্বদা 'মুড' ভালো রাখতে খান এই খাবারগুলি
নিত্যদিনের জীবনে ছুটতে ছুটতে ক্লান্তি ও অবসাদ আসাটা খুব স্বাভাবিক। আর এসবের ফলে আমাদের মুড বিগড়ে যাওয়াটা একেবারেই অযৌক্তিক কোনও ব্যাপার নয়। [নিমেষে নিজেকে রিফ্রেশ করবেন কীভাবে, জেনে নিন]
তবে নানা কাজকর্মের পাশাপাশি এমন খাবার আমাদের খাওয়া উচিত যা শরীরের পাশাপাশি মনকেও ভালো রাখতে সাহায্য করবে। মন ভালো থাকলে তবেই মেজাজ নিয়ন্ত্রণে থাকবে আপনার। [এই ১০টি জিনিসে আক্কেল গুড়ুম হয় প্রত্যেক ভারতীয়র]
সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কিছু খাবার যেমন অবসাদকে আরও বাড়িয়ে তোলে, তেমনই কিছু খাবার খেলে মুড চটজলদি ভালো হয়ে যায়। তার জন্য অতিরিক্ত কোনও কারসাজির প্রয়োজন হয় না। [সুখী হতে চাইলে এই অভ্যাসগুলিকে বলুন 'গুড বাই']
নিচের স্লাইডে দেখে নিন, কোন খাবারগুলি খেলে অবসাদকে দূরে সরিয়ে রেখে সবসময় আনন্দে থাকবে আপনার মন। [জেনে নিন কোন অভ্যাস আপনার হার্টকে অসুখের দিকে ঠেলে দিচ্ছে]
চিকেন
চিকেনে রয়েছে এমন উপাদান যা নার্ভে পৌঁছে মুডকে একধাক্কায় ভালো করে দিতে পারে। প্রতিনিয়ত চিকেন খেলে অবসাদের মাত্রা অনেক কমে যায়।
মধু
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মুড ভালো রাখতে মধুর চেয়ে ভালো জিনিস আর দুটো হয় না। মধুর মিষ্টত্ব মুডকে নিমেষে ভালো করে দেয়, এবং উদ্বেগ ও অবসাদ কমাতে সাহায্য করে।
দই
দইয়ের মধ্যে থাকা ক্যালশিয়াম দুশ্চিন্তা ও ক্লান্তি কমাতে সাহায্য করে। চট করে মুডকে ভালো করতেও দই সমান পারদর্শী।
ডার্ক চকোলেট
ডার্ক চকোলেট খেলে খুব তাড়াতাড়ি মুড ভালো হয়ে যায়। এটি খেলে এন্ডোমরফিন নামে এক ধরনের হরমোন নিঃসরণ হয় যা মুডকে ভালো করে তোলে।
টম্যাটো
টম্যাটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে লাইকোপেন যা মুডকে ভালো করে তোলে। এছাড়াও ফোলেট, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রনও রয়েছে টম্যাটোতে যা মুড ভালো করার অনুঘটক।
ডিম
ডিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। ফলে ডিম খেলে এনার্জি অনেকটা বেড়ে যায়। পুষ্টিতে ঠাসা ডিম ক্লান্তি ও উদ্বেগকে কমাতে সাহায্য করে।
ওটস
ওটস খেলেও মুড আপনা থেকেই ভালো হয়ে যায়। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে ও মুডকে ধীরে ধীরে ভালো করে তোলে।