Just In
Don't Miss
(ছবি) অবসাদ বাড়িয়ে তোলে এই খাবারগুলি
অবসাদের সমস্যা মূলত মানসিক। তবে জানেন কি, প্রতিদিন না জেনে আমরা কিছু এমন খাবার খাই যা অবসাদকে আরও খানিক বাড়িয়ে তোলে। [এই ৭ ধরনের খাবারে আপনার স্মৃতিশক্তি লোপ পেতে পারে!]
এমনিতে প্রতিদিনকার ব্যস্ত জীবনে ছুটতে ছুটতে ক্লান্তি, অবসাদ ইত্যাদি আসাটা অত্যন্ত স্বাভাবিক ঘটনা। তবে সেটার সঙ্গে লড়াই করেই আমাদের এগিয়ে চলতে হবে। সেজন্য খাওয়া-দাওয়া সম্পর্কেও যথেষ্ট সচেতন হতে হবে আমাদের। [মনসংযোগ ধরে রাখতে এই খাবার রাখুন ডায়েট চার্টে]
নিচের স্লাইডে ক্লিক করে দেখে নিন, কোন কোন খাবার অবসাদের সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। [মুখ দেখেই বলে দেওয়া যায় শরীরের কোন সমস্যা সম্পর্কে]
ফ্রুকটোজ
ফ্রুকটোজ চিনি জাতীয় শর্করা উপাদান যা নানা ধরনের চিনিজাত দ্রব্য ও ফলে থাকে। কিছুক্ষেত্রে তা শাকসবজি ও আটাতেও থাকে। এটি বেশিমাত্রায় শরীরে গেলে পেটের সমস্যা, ক্লান্তি, অবসাদ, উত্তেজনা ইত্যাদির সমস্যা বেড়ে যায়।
আপেল
আপেল, ন্যাসপাতি, পেয়ারা, তরমুজ, পেপে, লিচু ইত্যাদি ফলে প্রচুর পরিমাণে শর্করা উপাদান থাকে যা বেশিমাত্রায় শরীরে গেলে অবসাদকে বাড়িয়ে তুলতে পারে।
ফলের রস
আখের রস, শুকনো ফল, ফলের রস, নানা ধরনের সিরাপ, চাটনি খেলে মন সাময়িক আনন্দিত হলেও আখেরে ক্ষতি বেশি হয়।
চিনি
প্রতিদিনের খাবারে আমরা চিনি খেয়ে অভ্যস্ত। তবে বেশি চিনি খেলে পেটের সমস্যা, ঘুম ঘুম ভাবের সঙ্গে অবসাদও আসতে বাধ্য।
পাঁউরুটি
প্রাতঃরাশে বা নানা সময়ে টিফিনে আমরা পাঁউরুটি খেয়ে থাকি। তবে জানেন কি, পাঁউরুটি, নানা ধরনের কেক, পাস্তা মস্তিষ্ককে অস্থির করে তোলে ও অবসাদকে বাড়িয়ে তোলে।
দুগ্ধজাত পণ্য
নানা ধরনের দুগ্ধজাত পণ্য, আলু এমনকী বেশিমাত্রায় ডিম খেলেও অবসাদগ্রস্ততা আসতে পারে।
অ্যালকোহল
অ্যালকোহলের পাশাপাশি মধু, নারকেল ক্রিম ইত্যাদি খেলেও অবসাদ নেমে আসাটা খুব স্বাভাবিক।
কফি
কফির পাশাপাশি চা, সোডা ও নানা ধরনের এনার্জি ড্রিঙ্ক বেশি পরিমাণে খেলে মুডের ওঠানামা, মানসিক ক্লান্তির পাশাপাশি অবসাদ ছেঁকে ধরতে পারে খুব সহজেই।