Just In
- 3 hrs ago কর্মক্ষেত্রে সমস্যা মকরের, ব্যাবসায় আর্থিক লাভ মীনের, কেমন যাবে আজকের দিন? দেখুন রাশিফল
- 19 hrs ago অসহ্য গরমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ঘরেই বানান ডিটক্স ওয়াটার
- 19 hrs ago গরমে ট্যানিংয়ের সমস্যা? আর নয়, ব্যবহার করুন এই ঘরোয়া প্যাকগুলি
- 23 hrs ago ভ্যাপসা গরমে আপনাকে তৃপ্তি দেবে এক গ্লাস গোলাপ শরবত!
(ছবি) হাইপারটেনশনের সমস্যায় এই ধরনের খাবার একেবারে মুখে তুলবেন না
হাইপারটেনশনের সমস্যা রয়েছে এমন অনেক মানুষই এই বিষয়টিকে খুব একটা আমল দেন না। অথচ এই সমস্যায় সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে কাজ করা উচিত। হার্ট থেকে কিডনি, চোখ থেকে লিভার, এমনকী যৌন ক্ষমতাকে নিয়ন্ত্রণ করে রক্তচাপ। আর যেহেতু হাইপারটেনশন ও উচ্চরক্তচাপ একই সুতোয় গাঁথা, ফলে এই বিষয়ে অতিরিক্ত সতর্কতার প্রয়োজন রয়েছে বলেই মনে করছেন চিকিৎসকেরা। [হাইপারটেনশন থেকে মুক্তির সহজ উপায়]
সমাজব্যবস্থা যত আধুনিক হয়েছে ততই আমাদের জীবন কিছু দিক থেকে যেমন সহজ হয়েছে, তেমনই কিছু দিক থেকে বেশ জটিল আকার নিয়েছে। রক্তচাপের সমস্যা থেকে বহু বড় বড় রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। এর কারণে শরীরের প্রায় সবকটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ফলে শরীর ঠিক রাখতে এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্ট্রেস, অবসাদ, চিন্তা ইত্যাদির কারণে আমাদের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। [এই ৭ কারণে হঠাৎ অজ্ঞান হতে পারেন আপনি]
হৃদপিণ্ড থেকে সারা শরীরে রক্ত ছড়িয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে হৃদপিণ্ড একপ্রকার পাম্পের মতো কাজ করে। এছাড়া রক্ত শোধনের কাজও হয় হৃদযন্ত্রের মাধ্যমেই। ঠিক কি কারণে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা হয় তা জানতে পারলে তবেই তার সঠিক চিকিৎসা করা সম্ভব হবে। [উচ্চ রক্তচাপ কমাতে পারে এই খাবার]
হাইপারটেনশনের ফলে শরীরের যে ক্ষতি হচ্ছে, সেটা প্রথমে ধরা পড়ে না। কোনও লক্ষণ দেখা যায় না। ফলে অনেক সময়ই বিপদ এড়ানো সম্ভব হয় না। তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই নিয়মিত ডাক্তারি পরীক্ষা ভীষণভাবে জরুরি। তবে কয়েকটি খাবার ডায়েটে না রাখলে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন থেকে সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। কোন খাবারকে ডায়েটে রাখবেন না তা জেনে নিন একনজরে। [লো প্রেসারে ভুগছেন কিনা বুঝুন এই লক্ষণগুলি যাচাই করে]
প্রক্রিয়াজাত খাবার
বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া কমিয়ে দিন। প্রক্রিয়াজাত মাংস, পাঁউরুটি ইত্যাদি শরীরের জন্য একেবারেই উপযোগী নয়। এগুলি রক্তচাপ বাড়িয়ে তোলে।
তেল খাওয়া কমান
খাবারে যত কম পারবেন তেল ব্যবহার করুন। তেলে অনেক বেশি পরিমাণে ফ্যাট থাকে যা রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। যার ফলে রক্তচাপও অনেকটা বেড়ে যায়।
নুন খাওয়া কমান
বেশিমাত্রায় নুন খেলে তা রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়। বেশি নুন খেলে শরীর জল ধরে রাখে। ফলে রক্তচাপ বেড়ে যায়। ফলে বেশি পরিমাণে সস, টিনজাত খাবার খাওয়া একেবারে বন্ধ করুন।
অ্যালকোহল বর্জন
বেশি পরিমাণে অ্যালকোহল খেলে সবধরনের শারীরিক জটিলতা তৈরি হয়। এর মধ্যে একেবারে প্রথম সারিচেই রয়েছে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনের সমস্যা।
কফি
কফিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন যা বেশি পরিমাণে শরীরে গেলে রক্তচাপ নিমেষে বাড়িয়ে তোলে। তাই যাদের সমস্যা রয়েছে তাঁরা নিয়মিত কফি না খেলেই ভালো হয়।
ধূমপান
সিগারেট বা বিড়িতে নিকোটিন থাকে যা শরীরের জন্য খারাপ। এটি রক্তচাপ বাড়িয়ে তোলে এবং ধমনীর গতিপথ আটকে দেয়। এর ফলে হাইপারটেনশন ও স্ট্রোকের সম্ভাবনা বহুল পরিমাণে বেড়ে যায়।
মাংস কম খাওয়া
পশুর থেকে গ্রহীত প্রোটিন অর্থাৎ নানা ধরনের মাংস , ডিম, মাখন ইত্যাদি খাওয়া কমিয়ে আনতে হবে। তাহলেই রক্তচার নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং হাইপারটেনশন থেকে আপনি দূরে থাকবেন।