Just In
- 14 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 16 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 19 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 21 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
সাবধান! বাঁচতে চাইলে ভুলেও হাঁচি কখনও আটকাবেন না!
আমাদের কখন হাঁচি আসে জানেন? যখন আমাদের শরীর, পরিবেশে উপস্থিত ক্ষতিকর উপাদানের কারণে হওয়া সংক্রমণের হাত থেকে আমাদের বাঁচায়।
আমাদের কখন হাঁচি আসে জানেন? যখন আমাদের শরীর, পরিবেশে উপস্থিত ক্ষতিকর উপাদানের কারণে হওয়া সংক্রমণের হাত থেকে আমাদের বাঁচায়। তাই তো একথা বলতেই হয় যে হাঁচি শরীরের পক্ষে খুব ভাল জিনিস। এবার থেকে তাই বারে বারে যখন নাক সুরসুরিয়ে হাঁচি আসবে, তখন জানবেন শরীর আপনাকে বাঁচানোর জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
আমাদের শরীরে যখন নানাবিধ ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করার চেষ্টা করে, তখন শরীরের বিশেষ একটা মেকানিজম অ্যাকটিভেট হয়ে গিয়ে হাঁচি শুরু হয়। হাঁচির চোটে সেই সব ক্ষতিকর উপাদানগুলি আমাদের শরীর থেকে প্রায় ১৬০ কিলোমিটার/প্রতি ঘন্টা স্পিডে বাইরে বেরিয়ে আসে। এবার বুঝলেন তো সুস্থ থাকতে হাঁচি কতটা জরুরি।
আমরা অনেকেই লোকসমাজে হাঁচতে চাইনি, পাছে আমাদের সম্মান চলে যায়। কিন্তু এমন করাটা একেবারেই উচিত নয়। কেন জানেন? কারণ হাঁচি আসার সময় তা আটকে দিলে আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। শুধু তাই নয়, আমাদের শরীরের একাধিক অঙ্গ এই কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। দেখা গেছে একবার হাঁচি আটকালে যে গতীতে বায়ু বাইরে বেরতে চাইছে, তা শরীরে ভিতরে চলে গিয়ে কান, মস্তিষ্ক, ঘার, ডায়াফরাম প্রভৃতি অংশে মারাত্মক চাপ সৃষ্টি করে। ফলে ধীরে ধীরে শরীরের এই অংশগুলির কর্মক্ষমতা কমে যেতে শুরু। এখানেই শেষ নয়, হাঁচি আটকালে আরও নানাবিধ ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে, যে সম্পর্কে নিতে আলোচনা করা হল।
১.
হাঁচ
আটকানো
ক্ষতিকারক
কেন?
হাঁচির
সময়
প্রায়
১০০-১৬০
কিলোমিটার/প্রতি
ঘন্টা
গতিতে
বায়ু
নাকের
ছিদ্র
দিয়ে
বাইরে
বেরিয়ে
আসে।
তাই
সে
সময়
যদি
এই
বায়ু
প্রবাহকে
জোর
করে
আটকানো
হয়,
তাহলে
তা
সম
গতিতে
শরীরের
ভিতরে
চলে
যায়
এবং
একাধিক
অঙ্গের
ক্ষতি
সাধন
করে।
যেমন
ধরুন
কানে
যদি
এর
প্রভাব
পরে
তাহলে
কানের
পর্দা
ফেটে
যেতে
পারে।
ফলে
কালা
হয়ে
যাওয়ার
অশঙ্কা
বৃদ্ধি
পায়।
এখানেই
শেষ
নয়,
হাঁচি
আটকালে
শরীর
ক্ষতিকর
ব্যাকটেরিয়ার
পরিমাণ
বেড়ে
যেতে
শুরু
করে।
ফলে
সংক্রমণের
সম্ভাবনা
বৃদ্ধি
পায়।
চোখ,
ঘার
এবং
মস্তিষ্কের
মারাত্মক
ক্ষতি
হয়:
রাজধানী
ট্রেনের
যে
গতিবেগ,
সেই
সমান
স্পিডে
বায়ু
প্রবাহ
যখন
চোখ
এসে
ধাক্কা
মারে
তখন
একাধিক
নার্ভ
ড্যামেজ
হয়ে
যায়।
এই
কারণে
দৃষ্টিশক্তি
কমে
যাওয়া
এবং
অন্ধত্বেরও
আশঙ্কা
বৃদ্ধি
পায়।
আর
যদি
ঘারে
এর
প্রভাব
পরে
তাহলে
মারাত্মক
নেক
ইনজুরি
হতে
পার।
এখানেই
শেষ
নয়,
একাধিক
গবেষণায়
দেখা
গেছে
এই
গতি
বেগে
বায়ু
প্রবাহ
মস্তিষ্কের
একাধিক
নার্ভে
গিয়ে
আঁছড়ে
পরলে
অনের
ক্ষেত্রেই
স্টোক
এবং
সেই
কারণে
মৃত্যু
পর্যন্ত
হতে
পারে।
তাই
বাঁচতে
চাইলে
এবার
থেকে
হাঁচি
এলে
আর
আটকাবেন
না
দয়া
করে।
কেন
আমরা
হাঁচি
আটকে
থাকি?
সামাজিকতার
কারণেই
বেশিরভাগ
মানুষ
এমনটা
করে
থাকেন।
লোক
সমাজে
থাকলে
বা
মিটিং-
এ
থাকাকালীন
হাঁচি
এলে
অনেকেই
মনে
করেন
সম্মান
চলে
যাবে,
তাই
সঙ্গে
সঙ্গে
পকেটে
হাতটা
চালান
হয়ে
যায়
আর
নাকের
সামনে
এসে
যায়
রুমাল।
আশা
করা
যেতে
পারে
এবার
থেকে
নিশ্চয়
আর
এমনটা
করবেন
না।
কারণ
সামাজিক
সম্মানের
থেকে
মনে
হয়
সুস্থভাবে
বেঁচে
থাকাটা
বেশি
গুরুত্বপূর্ণ,
তাই
না!