Just In
- 1 hr ago রাতে খারাপ এবং ভয়ের স্বপ্ন আসে? সহজ জ্যোতিষী সমাধান স্বস্তি দেবে
- 3 hrs ago আপনি কি সেলফি তুলতে পছন্দ করেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন সেলফি স্বাস্থ্যকর
- 3 hrs ago হিন্দু নববর্ষের ৩ দিন আগেই গ্রহ পরিবর্তন, শনির প্রভাবে অর্থ-বৃষ্টির সম্ভাবনা এই রাশিগুলিতে
- 20 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
Don't Miss
Coronavirus : করোনার এই পাঁচ ভয়ঙ্কর লক্ষণ থেকে সাবধান! দেখা দিলেই অবিলম্বে যান হাসপাতালে
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মানুষের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলেছে। লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। কোভিডের এই সেকেন্ড ওয়েভ আগের তুলনায় আরও মারাত্মক বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, কোভিডের নতুন স্ট্রেন কেবলমাত্র বেশি সংক্রামকই নয়, পাশাপাশি এর লক্ষণও খুব মারাত্মক। কিছু রোগী বাড়িতে থেকেই সুস্থ হয়ে উঠছেন, আবার অনেককেই হাসপাতালে ভর্তি হতে হচ্ছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক, করোনার সবচেয়ে মারাত্মক লক্ষণগুলি সম্পর্কে, যা বুঝতে পারার সাথে সাথে হাসপাতালে যাওয়া প্রয়োজন।
শ্বাসকষ্ট
শ্বাসকষ্ট বা বুকে ব্যথা হওয়া করোনার সবচেয়ে মারাত্মক লক্ষণ। আপনি যদি করোনায় আক্রান্ত হন এবং শ্বাস নিতে খুব সমস্যা হয়, তবে সেক্ষেত্রে জীবনের ঝুঁকি থাকতে পারে। করোনা ভাইরাস একটি রেসপিরেটরি ইনফেকশন এবং এটি আমাদের আপার ট্র্যাক্টে হেলদি সেলস-এ আক্রমণ করে, যার কারণে রোগীর শ্বাস নিতে খুব অসুবিধা হয়। তাই যখনই এই লক্ষণ দেখা দেবে, তখনই হাসপাতালে যান বা চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
অক্সিজেন লেভেল কম হওয়া
করোনা সংক্রামিত হলে শরীরের অক্সিজেন লেভেলের উপর ব্যাপক প্রভাব পড়ে। আক্রান্তদের ফুসফুসের এয়ার ব্যাগে তরল ভরে যায় এবং শরীরে অক্সিজেন লেভেল হ্রাস পেতে থাকে। তাই, এরকম সমস্যা দেখা দিলে সাথে সাথে হাসপাতালে যান।
বুকে ব্যাথা
এইসময় বুকে ব্যথা হলে ভুলেও তাকে উপেক্ষা করবেন না। বুকে ব্যথা করোনা ভাইরাসের সবচেয়ে মারাত্মক লক্ষণ। করোনা ভাইরাস ফুসফুসে আক্রমণ করে। যদি আপনি বুকে ব্যথা বা জ্বালা অনুভব করেন, তবে আপনার অবিলম্বে হাসপাতালে যাওয়া উচিত।
ঠোঁট নীল হয়ে যাওয়া
কোভিড পজিটিভ হলে অনেকেরই ঠোঁট ও মুখে নীলচেভাব দেখা যায়। রক্তে অক্সিজেন লেভেল কম হওয়ায় ঠোঁট নীল হয়ে যায়।
Covid Vaccine : কোভিড ভ্যাকসিন নেওয়ার আগে ও পরে কী খাবেন? জেনে নিন
অজ্ঞান হয়ে যাওয়া বা সহজ কাজ করতে সমস্যা হওয়া
করোনা ভাইরাস ব্রেন ফাংশন এবং নার্ভাস সিস্টেম-কে প্রভাবিত করে। অনেক রোগীর মধ্যেই কনফিউশন, অস্থিরতা এবং অজ্ঞান হওয়ার মতো লক্ষণ দেখা যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, কোনও রোগীর মধ্যে যদি এই ধরনের লক্ষণ দেখা দেয় তবে তাকে অবিলম্বে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত।
কীভাবে নিজের যত্ন নেবেন
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, যদি কোনও সুস্থ ব্যক্তি সংক্রামিত ব্যক্তির থেকে ছয় ফুটের কম দূরত্বে থাকে এবং প্রায় ১৫ মিনিট তারা একসঙ্গে থাকে তাহলে সেই সুস্থ ব্যক্তি এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাই আক্রান্ত ব্যক্তির থেকে দূরে থাকুন এবং বাইরে যাওয়ার আগে মাস্ক পরুন এবং হাত পরিষ্কার রাখুন ও স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন।
বিঃদ্রঃ - এই আর্টিকেলটি পাঠকের তথ্য এবং সচেতনতা বাড়াতে করা হয়েছে। আপনি যেকোনও রোগ সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন।