Just In
- 52 min ago কর্মক্ষেত্রে সমস্যা মকরের, ব্যাবসায় আর্থিক লাভ মীনের, কেমন যাবে আজকের দিন? দেখুন রাশিফল
- 17 hrs ago অসহ্য গরমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ঘরেই বানান ডিটক্স ওয়াটার
- 17 hrs ago গরমে ট্যানিংয়ের সমস্যা? আর নয়, ব্যবহার করুন এই ঘরোয়া প্যাকগুলি
- 21 hrs ago ভ্যাপসা গরমে আপনাকে তৃপ্তি দেবে এক গ্লাস গোলাপ শরবত!
(ছবি) এই ৭ টি লক্ষণ দেখে বোঝা যায় ব্লাড সুগারের কারণ
আপনার যদি ওজন কমে যায় , অথবা বার রার খিদে পায় , ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন তাহলে এগুলি অসুস্থতার লক্ষণ। এই ধরনের লক্ষণকে ব্লাড সুগার হওয়ার আভাস বলা যেতে পারে। [(ছবি) উচ্চ রক্তচাপ কমাতে জুসের এই ৭টি রেসিপি অব্যর্থ]
ডায়াবেটিসের রোগী ছাড়াও সাধারণ মানুষেরও ব্লাড সুগারকে নিয়ন্ত্রে রাখা অত্যন্ত জরুরী। খাবারের অনিময় ব্লাড সুগারে অন্যতম কারণ। সঠিক খাবার না খাওয়া, নিয়মিত শরীরচর্চা না করা, দুশ্চিন্তার মতো জিনিস আপনার ব্লাড সুগারকে অনেক বাড়িয়ে দিতে পারে। [(ছবি) খালি পেটে এই খাবারগুলি খাওয়া উচিৎ নয়]
ব্লাড সুগার যদি নিয়ন্ত্রণে না থাকে তাহলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ব্লাড সুগার বাড়ার লক্ষণগুলি।
বার বার তেষ্টা পাওয়া
যখন রক্তের মধ্যে সুগারের পরিমান বেড়ে যায় তখন বার বার জল তেষ্টা পাবে। এটাই প্রাথমিক লক্ষন। বেশি জল খেলে প্রস্রাবের মধ্য দিয়ে সুগার এবং অন্যান্য তরল পদার্থ বেড়িয়ে যায়। এর ফলে শরীর শুষ্ক হতে শুরু করে এবং বার বার তেষ্টা পায়। এই ধরনের লক্ষণ দেখা দিলে তাই সচেতন হওয়া উচিত।
খিদে বেড়ে যাওয়া
প্রস্রাব বেশি হওয়ার ফলে শরীর থেকে দ্রুত ক্যালোরি বেড়িয়ে যেতে থাকে। যার ফলে খিদে বেড়ে যায়। অনেক সময়ে দেখা যায় খাবার খাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার খিদে পেয়ে য়ায়। এটা ব্লাড সুগার বেড়ে যাওয়ার অন্যতম লক্ষন।
বার বার প্রস্রাব পাওয়া
যেহেতু রক্তের মধ্যে সুগারের পরিমান বেড়ে যাওয়ার শরীর অনেক শুষ্ক হয়ে যায়, ফলে বার বার জল তেষ্টা পায়। আর জল বেশি পরিমানে খাওয়ার জন্য অধিকবার প্রস্রাব পায়। তাই এই ধরনের লক্ষণ দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। অন্যথায় ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা প্রবল।
ওজন কমে যাওয়া
যেহেতু ব্লাড সুগের বেড়ে গেলে তেষ্টা এবং প্রস্রাবের পরিমান অনেক বেড়ে যায়। এর ফলে শরীর থেকে ক্যালোরি বেড়িয়ে যেতে শুরু করে। ধীরে ধীরে যা শরীরের ওজন কমিয়ে দেয়।
অসাড়তা দেখা দেয়
রক্তের মধ্যে সুগারের পরিমান অত্যধিক বেড়ে গেলে তা নার্ভের বা স্নায়ুর ক্ষতি করে । যার ফলে হাত, পা সহ শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ অসাড় হতে শুরু করে। তাই এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলে আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া
রক্তের মধ্যে সুগারের পরিমান বেড়ে গেলে অন্যান্য সমস্যার পাশাপাশি চোখের সমস্যাও দেখা দিতে পারে। রক্তে সুগার বেড়ে গেলে দৃষ্টিশক্তি কমতে শুরু করে করে। যার ফলে অনেক সময় সামনের বস্তুকে ঝাপসা লাগতে শুরু করে।
ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়
শরীরে সুগারের পরিমান বেড়ে যাওয়ার ফলে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনেক সময়েই দেখা যায় সুগারের পরিমান বেড়ে গেলে ত্বক অনেক বেশি রুক্ষ হয়ে যায়। অনেক সময়ে চুলকানির সমস্যাও সৃষ্টি হয়।