Just In
- 14 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 16 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 19 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 21 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
নাক ডাকা বন্ধ করুন এই ৬ ঘরোয়া উপায়ে!
নাক ডাকার সমস্যায় ভোগেন এমন সংখ্যাটা গড়ে প্রত্যেক ২ ব্যক্তিতে একজন। যার নাক ডাকার অভ্যাস রয়েছে তার সে অর্থে সমস্যা না হলেও তার সঙ্গে য়ারা শুতে যান তাদের অবস্থা কাহিল। নাক ডাকার বিরক্তিকর আওয়াজে ঘুমের একেবারে পিণ্ডি চটকে যায়। নাক ডাকা কিন্তু ঘুম সংক্রান্ত একটি ব্যধি। নাক ডাকার আওয়াজ ও পরিমাণ অস্বাভাবিক হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কারণ, নয়তো হৃদযন্ত্রের ব্যধি হতেও দেরি হয় না।
বাজারে এমন অনেক ওষুধ রয়েছে, যা দাবি করে ১০০ শতাংশ নাক ডাকার সমস্যা থেকে মুক্তি দেওয়ার। কিন্তু আশানুরূপ ফল দেওয়ার ক্ষেত্রে নিরাশ করে সকলেই। এক্ষেত্রে আমরা কিছু ঘরোয়া টোটকার সন্ধান আপনাকে দিতে পারি।
এলাচ দানার গুঁড়ো
প্রথমে এলাচের দানা গুড়ো করে রেখে দিন। প্রত্যেকদিন রাতে শুতে যাওয়ার সময় ১ গ্লাস ঈষদুষ্ণ গরম জলে ১/২ চামচ এলাচ গুঁড়ো মিশিয়ে খেয়ে নিন। কাজে দেবে।
ব্রাহ্মি তেল বা মাখন
মাখন গরম করে গলিয়ে নিন। তারপর প্রত্যেক উভয় নাসিকা ছিদ্রে ১ ফোঁটা করে এই গলানো মাখন দিন। প্রত্যেক দিন সকালে ভুম থেকে উঠে এবং রাতে শুতে যাওয়ার সময় করুন। ব্রাহ্মি তেল সবসময় বাড়িতে থাকে না. তবে চাইলে ব্রাহ্মি তেলও নাকে দিতে পারেন।
চিত হয়ে শোবেন না
চিত হয়ে শোয়ার থেকে যদি একদিক করে শোয়া যায় তাহলে নাক ডাকা অনেক কম হয়। এর জন্য আপনি একটি টেনিস বল পায়জামার পিছন পকেটে রেখে দিন শুতে যাওয়ার সময়। এর ফলে চিত হতে শুতে গেলেই বলটি লাগবে, ঘুমের ঘোরেও আপনি পাশ ফিরেই শুতে বাধ্য হবেন।
দুধ এড়িয়ে চলুন
অনেকে আছেন যারা রাতে শুতে যাওয়ার আগেই ঠিক এক গ্লাস ঠাণ্ডা দুধ খেয়ে শুতে যান। এর ফলে মুখে ও গলায় শ্লেষ্মার একটা পরত জমে যায়। ফলে নাক ডাকার আওয়াজ আরও বেড়ে যায়।
রাতে ভারি খাবারে না
রাত ৮ টার পর ভারি খাবার একেবারে পেট ভরে খাবেন না। বা খাওয়ার ঠিক পরেই শোবেন না। একেই সন্ধ্যার পর শরীরের যন্ত্রাদি কাজের গতি মন্থর করে। তখন যদি অতিরিক্ত খাবার পেটে য়ায়, পাচন যন্ত্রকে অতিরিক্ত শক্তি লাগাতে হয় তখন। ফলে ঠিক করে শ্বাস নিতে সমস্যা হয়। তখনই নাক ডাকার আওয়াজ উৎপন্ন হয়।
বদঅভ্যাস বর্জন
অ্যালকোহল এবং ধূমপান উভয়ের প্রভাবেই নাক ডাকার আওয়াজ ভয়ঙ্কর থেকে ভয়ঙ্করতর হতে পারে। কারণ এই ধরণের নেশা আমাদের পেশীকে বিশ্রাম দেয়, ফলে স্বাভাবিক কাজ বাধা পায়। যার ফলেও নাক ডাকার সমস্যা হয়। তাই বিশেষ করে শুতে যাওয়ার আগেই ধূমপান বা মদ্যপান করবেন না।