Just In
হলুদ দিয়ে বানিয়ে ফেলুন স্কার্ব
সুন্দর ত্বকের অধিকারি হতে চান? তাহলে এখনই চোখ রাখুন এই প্রবন্ধে।
ভারতীয় উপমাহাদেশে আবিষ্কৃত হওয়া হলুদ বাস্তবিকই এমন একটি উপাদান, যার উপকারিতা বলে শেষ করা যায় না। নানা রোগের চিকিৎসায় তো কাজে লাগেই, সেই সঙ্গে ত্বককে সুন্দর করতেও এর জুড়ি মেলা ভার। সেই কারণই তো আজ এমন একটা ফেস স্কার্ব বানানো শেখাব আপনাদের, যেটির মূল উপাদান হলুদ।
ত্বকের উপর ভির করে থাকা মৃত কোষগুলিকে সরিয়ে উজ্জ্বলতা বাড়াতেই স্কার্ব ব্য়বহার করা হয়। প্রসঙ্গত, নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর স্কার্ব ব্য়বহার করা একান্ত প্রয়োজন। কারণ এমনটা না করলে মৃত কোষ জমতে জমতে ত্বকের সৌন্দর্য কমে যায়। আর এমন হোক, আপনি নিশ্চয় চান না।
ত্বকের সৌন্দর্যতা বাড়াতে হলুদ দিয়ে বানানো ফেস স্কার্বের কোনও বিকল্প হয় না। আর এটি বানানোও খুব সহজ। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক এই ফাস স্কার্বটি বানানোর পদ্ধতি সম্পর্কে।
কী
কী
জিনিসের
প্রয়োজন
পড়বে:
হলুদ,
দুধ,
বেসন
এবং
গোলাপের
পাপড়ি।
বানানোর
উপায়:
১.
বেসন,
হলুদ
গুঁড়ো
এবং
দুধ
এক
সঙ্গে
মিশিয়ে
পেস্ট
বানিয়ে
ফেলুন।
২.
এবার
সেই
মিশ্রনে
গোলাপের
পাপড়ি
যোগ
করুন।
উপকারিতা:
হলুদে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
এবং
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি
উপাদান
থাকায়
এটি
ত্বকের
সব
ধরনের
দাগ
এবং
ব্রণ
কমাতে
দারুন
কাজে
আসে।
সেই
সঙ্গে
ত্বকের
উজ্জ্বলতাও
বাড়ায়।
রোদে
বেরতে
বেরতে
আপনার
চামড়া
কি
পুড়ে
গেছে?
তাহলে
আজ
থেকেই
এই
স্কার্ব
ব্য়বহার
শুরু
করুন।
অল্প
দিনেই
দেখবেন
ত্বক
সুন্দর
হতে
শুরু
করে
দিয়েছে।
ত্বককে উজ্জ্বল করতে বেসনের কোনও বিকল্প নেই। কারণ এটি ত্বকের উপরে জমে থাকা মৃত কোষগুলিকে সরাতে দারুন কাজে আসে। আর একথা তো সকলেরই জানা যে ত্বক যত পরিষ্কার থাকবে, তত তার সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি পাবে।
দুধে ল্য়াকটিক অ্যাসিড থাকায় এটি স্কিন টোন ভালো করে। সেই সঙ্গে ত্বককে আদ্র এবং নরম রাখতেও সাহায্য় করে।
এবার চলুন চোখ রাখা যাক গোলাপের পাপড়ির উপকারিতার দিকে। পেস্টটির কার্যকারিতে বাড়াতে এই উপাদানটি খুব সাহায্য় করে। শুধু তাই নয় পেস্টটির সঙ্গে গোলাপের পাপড়ি মেশানোর কারণে সেটি থেকে সুন্দর গন্ধ বেরয়, ফলে মুখে মাখার সময় তেমন কোনও অস্বস্তি হওয়ার সম্ভাবনাই থাকে না।