Just In
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ব্যবহার করুন গিলয়, জেনে নিন ফেস মাস্ক তৈরির পদ্ধতি
গিলয়কে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি বলে মনে করা হয়। গিলয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। তবে কেবল স্বাস্থ্যের জন্যই নয়, ত্বকের জন্যও খুব উপকারি গিলয়। ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে দারুণ কাজ করে এটি।
গিলয় ব্যবহারে ব্রণ, রিঙ্কেলস, দাগ এবং অ্যান্টি-এজিং এর সমস্যা দূর হয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক, গিলয় ব্যবহারের পদ্ধতি এবং এর উপকারিতা।
মধু এবং গিলয়
গিলয় ত্বক উজ্জ্বল করতে পারে। মধু ত্বককে হাইড্রেট করতে সাহায্য করে। মুখের সৌন্দর্য বাড়াতে গিলয়ের ফল পিষে পেস্ট তৈরি করুন। এই পেস্টে গোলাপ জল এবং মধু মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে তারপর মুখ ধুয়ে ফেলুন। এই ফেস মাস্ক সপ্তাহে দু'বার ব্যবহার করুন।
গিলয়ের ডাল ব্যবহার করুন
ত্বকের অ্যালার্জি ও একজিমা দূর করতে গিলয় দারুণ কার্যকরী। গিলয়ের ডাল বা ডাঁটা একজিমা নিরাময়ে ব্যবহার করা যেতে পারে। গিলয়ের ডাল পিষে সেই পেস্ট মুখে লাগান। সারারাত মুখে লাগিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালে হালকা গরম জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি কেবল একজিমা নিরাময় করবে না, পাশাপাশি পিম্পলের সমস্যাও দূর করবে।
গিলয় এবং অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা জেলের উপকারিতা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। গিলয় এবং অ্যালোভেরা জেল ত্বককে কোমল করতে খুবই সহায়ক। এক চামচ গিলয় পাউডার এবং এর ডাল পেস্ট করে নিন। অ্যালোভেরা জেল এবং গিলয়ের ডাল পেস্ট ভালো করে মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলুন।
গিলয় এবং হলুদ
ত্বকের জন্য হলুদ দারুণ উপকারি। গিলয় এবং হলুদের পেস্ট মুখে লাগালে মুখের বিভিন্ন দাগ কমে। এক চামচ গিলয় পাউডার, সামান্য হলুদ গুঁড়ো এবং গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই ফেস মাস্কটি মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দু'বার এই প্যাকটি ব্যবহার করুন।