Just In
কিছু আই লাইনার ট্রিক্স যা আপনার জানাটা জরুরি
কিছু আই লাইনার ট্রিক্স যা আপনার জানাটা জরুরি
নিজেকে সুন্দর করে তুলতে মেয়েরা প্রথম যে প্রসাধনিটি ব্য়বহার করে থাকেন, তা হল আই লাইনার। আসলে চোখ আমাদের সৌন্দর্যকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে, তাই তো চোখ যুগলকে সন্দর করে তোলা আমাদের প্রথম দায়িত্ব।
এই প্রবন্ধে আই লাইনার ব্য়বহারের এমন কিছু সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে আপনাদের জানাতে চলেছি, যা চোখের সৌন্দর্য বাড়াতে দারুন কাজে আসে। তাহলে অপেক্ষা কিসের! এক্ষুনি পড়ে ফেলুন এই প্রবন্ধটি। আর নিজের সৌন্দর্যকে এক অন্য় মাত্রায় নিয়ে যান।
১. ক্লাসিক:
চোখের উপরের পাতায় মোটা করে আইলাইনার লাগিয়ে এই লুকটি পাওয়া যেতে পারে। সকাল বেলা কোনও নেমন্তন্নয় যেতে হবে, ফিকার নট! এই লুকটি আপনার সৌন্দর্যকে যে কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেবে, তা হলফ করে বলতে পারি।
২. উইং:
একটা চামচ বা ক্রেডিট কার্ডের সাহায্য়ে চোখের পাশে ছোট্ট করে বানিয়ে ফেলতে পারেন একটা ডানা। এক্ষেত্রে আই লাইনার দিয়ে বানানো এই পাখনাটি আপনার চোখকে আরও সুন্দর করে তুলবে। প্রসঙ্গত, লিকুইড আই লাইনার ব্য়বহার করা একটু কঠিন। তাই এটি চোখে লাগানোর আগে একটু সাবধানতা অবলম্বন করবেন। নচেৎ মেক আপ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৩. স্মোকি আই:
এই লুকটার জন্য় চাই একটি কালো কাজল পেনসিল। চোখের পাতায় ভালো করে কাজলটা লাগিয়ে দিন। তাহলেই কেল্লাফতে। তবে কাজল দিয়ে চোখের পাতায় এমন ডিজাইন করা কিন্তু বেশ কঠিন। তাই প্রথমবারের চেষ্টাতেই সফল হবেন, এমনটা দয়াকরে ভেবে নেবেন না যেন!
৪. নুড আই লাইনার:
চোখকে আরও প্রাণবন্ত করে তুলতে চান? তাহলে এই লুকটি কিন্তু আপনার ইচ্ছা পূরণ করতে পারে। অল্প মেকআপ যখন করবেন, তখন এই পদ্ধতিটির সাহায্য় নিতে পারেন। ভাল ফল পাবেন।
৫. টাইটলাইন:
চোখের উপরের এবং নিচের ওয়াটার লাইনে যখন আই লাইনার লাগানো হয় এবং সেই সঙ্গে চোখের পাতায় মাস্কারার ছোঁয়া থাকে, তখন সেই লুককে টাইটলাইন বলা হয়ে থাকে। আই ল্য়াশকে সুন্দর বানাতে এই পদ্ধতিটি কাজে লাগানো য়েতে পারে।
৬. ট্রেস:
যারা লিকুইড আই লাইনার ভাল করে লাগাতে পারেন না, তাদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতিটি দারুন কাজে আসতে পারে। কী করতে হবে এক্ষেত্রে? খুব সহজ! একটা আই পেনসিল দিয়ে প্রথমে আউটার লাইন বানিয়ে ফেলুন। তারপর লিকুইড আইলাইনার লাগান। এমনটা করলে মেকআপ নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আর থাকবে না।