Just In
- 1 hr ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 3 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
- 3 hrs ago সূর্যগ্রহণের সময় ঘটবে মা দুর্গার আগমন, তবে কি গ্রহণকালে পড়বে মায়ের পূজায় বাধা?
- 18 hrs ago ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ম্যাজিকের মত কাজ করবে চালের জল, কীভাবে দেখুন
এদের দেখলে আপনার ভাগ্য ফিরে আসবেই
এদের দেখলে আপনার ভাগ্য ফিরে আসবেই
তর্কের দুনিয়ায় এসব কথার গুরুত্ব পাঁচ আনাও নয়, তবু তো মানতেই হয় যে বাস্তবের দুনিয়ায় এমন অনেক আজগুবি ঘটনা ঘটে, যেগুলিকে যুক্তি দিয়ে বিশ্লেষণ করা এক কথায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। যেমন ধরুন, এই প্রবন্ধে এমন কিছু বিষয় আপনাদের সামনে তুলে ধরা হবে, যা পড়ার সময় আপনার বিশ্বাসই হবে না যে এমনটাও হতে পারে। কিন্তু অনেকেই মনে করেন এদের দেখলে নাকি খারাপ সময় কেটে যায়, ফিরে আসে ভাগ্য।
আদি কালের একাধিক নথি ঘেঁটে জানা গেছে প্রকৃতিতে উপস্থিত অনেক কিছু সরাসরি না হলেও পরোক্ষভাবে আমাদের জীবনের উপর প্রভাব বিস্তার করে থাকে। তাই যুক্তিবাদি মনকে একটু সরিয়ে রেখে একবার বাস্তবায়ন করে দেখুনই না এইসব প্রাচীন বিশ্বাসকে, কে বলতে পারে হয়তো আপনা জীবনও বদলে যেতে পারে।
তাহলে অপেক্ষা কিসের, চলুন জেনে নেওয়া যাক ভাগ্য ফেরানোর সেইসব আদি পদ্ধতিগুলি সম্পর্কে।
চড়ুই পাখি:
বাড়িতে চড়ুই পাকির বাসা থাকা খুব ভাল লক্ষণ। এমনকি এও বিশ্বাস আছে যে চড়াই পাখিরা সেই বাসা ছেড়ে চলে যাওয়ার পরেও যদি সেটিকে নষ্ট না করে রেখে দেওয়া হয়, তাহলে ভাগ্য কোনও দিন খারাপ হয় না।
খরগোস:
শুনতে একটু আজগুবি লাগলেও একথা অনেকেই মানেন যে খরগোসের পায়ের ছাপ দেখলে ভাগ্য ফিরে আসে।
চারটে পাতার সমষ্টি:
একসঙ্গে চারটি পাতার সমষ্টি যদি বাড়িতে রাখা যায়, তাহলে কোনও ধরনের খারাপ ঘটনা ঘটে না। সেই সঙ্গে ভাগ্যও ফিরতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, অনেকে মনে করেন মানুষের খারাপ দৃষ্টির থেকেও বাঁচায় এটি।
গুবড়ে পোকা:
একবার গোবড়ে পোকা বা লেডিবার্ডকে দেখে নিলেই ভাগ্য ভাল হতে শুরু করে দেয়। তাই তো এই পোকাটিকে মারতে মানা করা হয়, এমনটা করলে নাকি ভাগ্য খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
ডলফিন:
ভাগ্য ফেরাতে নাকি এই প্রানীটি দারুন সাহায্য করে। একবার ডলফিনকে দেখে ফেললেই তাই তো কেল্লাফতে! প্রসঙ্গত, আগেকার দিনে নাবিকেরা বিশ্বাস করতেন সমুদ্রের মাঝে একবার ডলফিনকে দেখে ফেলা মানে উপকূল নিকটে রয়েছে।
হাতি:
এমনটা মনে করা হয় কোথাও যাওয়ার সময় যদি কেউ হাতির দলকে দেখে নেয়, তাহলে তার যাত্রা শুভ হয়। পূরাণ অনুসারে হাতির সঙ্গে যেহেতু গনেশ ঠাকুরের একটি যোগ রয়েছে, আর গনেশ ঠাকুর যেহেতু ভাগ্যের প্রতিক, তাই হাতিকে ভাগ্যের আরেক সিম্বল হিসেবে মনে করেন অনেকে।
অর্ধ চন্দ্র:
মা এবং বাচ্চার জন্য় অর্ধ চন্দ্র বা অর্ধেক চাঁদকে দেখা খুবই লাকি। কারণ এটি নানা ধরনের ক্ষতিকর শক্তি থেকে বাঁচায়।
ব্যাং:
এমন বিশ্বাস আছে যে এই প্রাণীটি পরিবারে ভালবাসা বাড়ায়। তাই তো একে দেখে ফেললে জীবনে ভালবাসার কোনও অভাব হয় না। শুধু তাই নয়, ভাগ্যও ফেরায় ব্যাং। তাই এই প্রাণীটির কোনও দিন ক্ষতি করবেন না যেন!
তারা খসা:
এটা তো আমরা সকলেই বিশ্বাস করি যে, তারা খসা দেখলে সময় ভাল যায়। তাই তো তারা খসে পরতে দেখলেই আমরা চোখ বুঝে মনের ইচ্ছা প্রকাশ করি। এমন ধরণা আছে যে তারা খসে পরার সময় যা চাওয়া হয়, ভগবান সেই সব ইচ্ছা পূরণ করে।
ঘড়ার নাল:
আমাদের মধ্য়ে অনেকেই বাড়িতে ঘোড়ার নাল রাখেন। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এটি সব ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব কমিয়ে আমাদের জীবনকে খুশি ও আনন্দে ভরিয়ে তোলে। প্রসঙ্গত, বাড়িতে ঢোকার দরজায় ঘোড়ার নাল লাগালে খারাপ শক্তি বাড়িতে প্রবেশ করতে পারে না। ফলে ভাগ্য ফিরে আসে।