Just In
জনপ্রিয় মানুষদের পোস্টমর্টামের ছবি যা আপনাকে আবাক করে দেবে
এই লেখায় এমন কয়েকজন বিখ্য়াত মানুষদের পোস্টমর্টাম রিপোর্ট তুলে ধরা হল যা পড়ে আপনি চমকে যাবেন।
এই লেখাটি দুর্বলদের জন্য় নয়। কারণ এতে এমন কিছু ছবি আছে যা আপনাকে মারাত্মক ভয় পাইয়ে দিতে পারে।
সকালে খবরের কাগজ খুলেই যখন পছন্দের কোনও বিখ্য়াত লোকের মৃত্য়ুসংবাদ চোখে পড়ে, তখন মনটা খুব খারাপ হয়ে যায়। সেই সঙ্গে মাথায় ঘুরতে তাদের মৃত্য়ুর কারণ নিয়ে নানান ভাবনা।
এই লেখায় এমন কয়েক জন বিখ্য়াত মানুষের পোস্টমর্টাম নিয়ে আলোচনা করা হল যাদের স্বাভাবিক মৃত্য়ু হয়নি।
এরা হল সেই ব্য়ক্তিত্ব যারা এক সময় হাজারো মানুষকে প্রভাবিত করেছিল তাদের কাজ এবং স্বভাব দিয়ে। সেই কারণই তো তাদের হঠাৎ মৃত্য়ু নারিয়ে দিয়েছিল সমগ্র বিশ্বকে।
চলুন এবার তাহলে চোখ রাখা যাক সেই সব বিখ্য়াত মনুষদের শেষ দিনগুলির দিকে।
মেরেলিন মনরো:
তার সময়ে তিনি ছিলেন বিশ্বের সবথেকে সুন্দরি মহিলা। তাই তো তার মৃত্য়ুর পর এত শোরগোল পড়ে গেছিল সারা দুনিয়ায়। ১৯৬২ সালের ৫ অগাষ্ট বিছানায় মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় মেরলিনকে। পরবর্তী সময় চিকিৎসকেরা জানান অনেক পরিমাণে ঘুমের ওষুধ খাওয়ার কারণই তার মৃত্য়ু হয়েছে।
রিভার ফোনিক্স:
৩১ অক্টোবর, ১৯৯৩ সালে মারা যান এই বিখ্য়াত সঙ্গীতকার এবং অভিনেতা। তার পোস্টমর্টাম রিপোর্ট ঘেটে জানা যায় তার রক্তে এমন দুটি উপাদান আছে, যা মাত্রাতিরিক্ত হেরোইন এবং কোকেন খেলে শরীরে পাওয়া যায়।
পল ওয়াকার:
ফার্স্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস খ্য়াত এই অভিনতা ২০১৩ সালের ৩০ নভেম্বর মারাত্মক এক পথ দুর্ঘটনায় মারা যান। তার পোস্ট মর্টাম রিপোর্ট ঘেঁটে জানা যায় গাড়ি দুর্ঘটনায় মারাত্মক আহত হওয়ার কারণই তৎক্ষণাৎ মৃত্য়ু হল পলের।
প্রিন্সেস ডায়ানা:
বিশ্বের সবথেকে সুন্দরি প্রিন্সেসের তকমা পেয়েছিসেন ডায়ানা। তিনি এক গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান। দুর্ঘটনার পর পরই তাকে নিকটবর্তি একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু বারংবার হার্ট অ্যাটাকের কারণে তাকে আর বাঁচানো সম্ভব হয়নি।
হুইটনি হাটসন:
বাথটবে উুবু হয়ে শোয়া অবস্থায় তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। পোস্টমর্টাম করে জানা যায়, অতিরিক্ত মাত্রায় মেরিজুয়ানা, কোকেন এবং ফ্লেক্সারিল খাওয়ার কারণেই তার মৃত্য়ু হয়েছে।
অ্যালা নিকোল স্মিথ:
হলিউডের এক হোটেলে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় তাকে। নিকোলের অ্যাটোপসি রিপোর্টে লেখা হেয়েছিল একাধিক ড্রাগের বিষক্রিয়ার কারণেই তার মৃত্য়ু হয়েছে।
জন এফ. কেনেডি:
আমেরিকার বিখ্য়াত রাষ্ট্রপতিদের অন্য়তম জন এফ কেনেডির মৃত্য়ু হয় এক আততাতীয় গুলিতে, ১৯৬৩ সালে। প্রেসিডেন্টের শেষ ছবিতে আমরা দেখতে পাই তার চোখ এবং মুখ খোলা, যা দেখে যে কারও মন খারাপ হয়ে যেতে বাধ্য়।