Just In
- 3 hrs ago রাতে খারাপ এবং ভয়ের স্বপ্ন আসে? সহজ জ্যোতিষী সমাধান স্বস্তি দেবে
- 5 hrs ago আপনি কি সেলফি তুলতে পছন্দ করেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন সেলফি স্বাস্থ্যকর
- 5 hrs ago হিন্দু নববর্ষের ৩ দিন আগেই গ্রহ পরিবর্তন, শনির প্রভাবে অর্থ-বৃষ্টির সম্ভাবনা এই রাশিগুলিতে
- 22 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
মাইগ্রেনের যন্ত্রণা কমানোর সহজ উপায় সম্পর্কে জানা আছে কি?
মাইগ্রেনের যন্ত্রণা কমানোর সহজ উপায় সম্পর্কে জানা আছে কি?
প্রায়শই আপনার মাথা যন্ত্রণায় ছিড়ে যায়। আর কারণ হল মাইগ্রেন! তাহলে এক্ষুনি চোখ রাখুন এই প্রবন্ধে। দেখবেন কষ্ট একেবারে কমে যাবে।
এই ধরনের রোগে প্রথমেই যে লক্ষণটি দেখা যায়, তা হল প্রচন্ড মাথার যন্ত্রণা। সেই সঙ্গে মাথা ঘোরা, মুখে ব্যথা, ঘারে অস্বস্তি, দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যাওয়া, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, আলো এবং শব্দের মধ্যে থাকতে সমস্যা হওয়ার মতো অসুবিধাগুলিও প্রকাশ পেতে শুরু করে। কিছু ক্ষেত্রে রোগীর অবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে যায় যে হাসপাতালে ভর্তি করা ছাড়া অন্য কোনও উপায়ই থাকে না।
নানা কারণে এই রোগ হতে পারে। যেমন- হরমোনাল ইমব্যালেন্স, জিনগত কারণ, মানসিক অবসাদ, অ্যাংজাইটি, ঠিক মতো খাবার না খাওয়া, কন্ট্রাসেপটিভ ওষুধের সাইড এফেক্ট প্রভৃতি। প্রসঙ্গত, মাইগ্রনের কারণে যন্ত্রণা শুরু হলে বেশিরভাগই পেনকিলার খাওয়া শুরু করেন। তাতে সাময়িকভাবে যন্ত্রণা কমে গেলেও শরীর ভাঙতে শুরু করে। কারণ একথা তো সকলেরই জানা যে বেশি মাত্রায় পেনকিলার খাওয়া শরীরের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়।
সে তো বোঝা গেল। কিন্তু যন্ত্রণা কমাবো কীভাবে? চিন্তা নেই। এই প্রবন্ধে আলোচিত ঘরোয়া ওষুধ খেতে শুরু করলেই দেখবেন মাথা যন্ত্রণা সহ মাইগ্রেন সম্পর্কিত নানাবিধ লক্ষণ কমতে শুরু করে দেবে। আর এই ওষুধটি তৈরি করতে যেহেতু সব প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করা হয়, তাই এটি খেলে শরীর ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে না।
উপকরণ:
১.
হলুদ
গুঁড়ো-
২
চামচ
২.
আদার
রস-
৪
চামচ
তথ্য
১:
প্রতিদিন
ওই
ওষুধটি
থাওয়ার
সঙ্গে
সঙ্গে
যদি
নির্দিষ্ট
ডায়েট
মেনে
খাবার
খাওয়া
যায়
এবং
নিয়মিত
শরীরচর্চার
দিকে
খেয়াল
রাখা
যায়
তাহলে
মাইগ্রেনের
কষ্ট
থেকে
অনেকটাই
দূরে
থাকা
সম্ভব
হবে।
প্রসঙ্গত,
কিছু
খাবার
রয়েছে,
যা
বেশি
খেলে
মাইগ্রেনের
কষ্ট
বাড়ার
আশঙ্কা
থাকে।
এই
সব
খাবার
যতটা
পারবেন
এড়িয়ে
চলবেন।
তথ্য
২:
হলুদে
রয়েছে
প্রচুর
মাত্রায়
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট
প্রপাটিজ,
যা
মস্তিষ্কে
অক্সিজেন
সমৃদ্ধ
রক্তের
সরবরাহ
বাড়িয়ে
দেয়।
ফলে
যন্ত্রণা
কমতে
শুরু
করে।
প্রসঙ্গত,
হলুদ
এবং
আদা,
দুটিতেই
প্রচুর
মাত্রায়
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি
উপাদান
থাকায়
এই
ওষুধটি
খেলে
প্রদাহ
কমে
যায়।
ফলে
কষ্টও
কমতে
শুরু
করে।
ওষুধটি
বানানোর
পদ্ধতি:
১.
এক
গ্লাস
গরম
জলে
উপকরণগুলি
মেশান।
২.
ভাল
করে
জলটা
নারাতে
থাকুন,
যাতে
উপকরণগুলি
ভাল
করে
মিশে
যেতে
পারে।
৩.
মাইগ্রেনের
যন্ত্রণা
হলেই
এই
ওষুধটি
খাবেন।
তবে
খালি
পেটে
নয়,
খাবার
খাওয়ার
পরে।
আর
যন্ত্রণা
যতই
হোক
না
কেন,
দিনে
একবারে
বেশি
এই
আয়ুর্বেদিক
ওষুধটি
খাওয়া
চলবে
না।