Just In
- 2 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 3 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
- 3 hrs ago সূর্যগ্রহণের সময় ঘটবে মা দুর্গার আগমন, তবে কি গ্রহণকালে পড়বে মায়ের পূজায় বাধা?
- 18 hrs ago ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ম্যাজিকের মত কাজ করবে চালের জল, কীভাবে দেখুন
মাইগ্রেনের যন্ত্রণা কমাতে দারুন কাজে আসে সহজ এই ঘরোয়া পদ্ধতিটি
আপনার কি মাঝে মধ্যেই মাইগ্রেনের যন্ত্রণা হয়? তাহলে তো এই প্রবন্ধটি আপনার জন্যই লেখা। কারণ এখানে এমন একটি ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হল, যা এই ধরনের কষ্ট কমাতে দারুন কাজে আসে।
আপনার কি মাঝে মধ্যেই মাইগ্রেনের যন্ত্রণা হয়? তাহলে তো এই প্রবন্ধটি আপনার জন্যই লেখা। কারণ এখানে এমন একটি ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হল, যা এই ধরনের কষ্ট কমাতে দারুন কাজে আসে।
মাথার যন্ত্রণা, বিশেষত মাইগ্রেনের কারণে যন্ত্রণা যেন আমাদের অনেকেরই রোজের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেন হবে নাই বা বলুন। একদিকে যেমন পরিবেশ দূষণ বাড়ছে, তেমনি অন্য দিকে আমাদের অনেককেই নানা কারণে এতটাই মানসিক চাপের মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে এই ধরনের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
সাধারণ মাথার যন্ত্রণাকে সহ্য করে নেওয়া গেলেও মাইগ্রনের কারণে যদি একবার মাথার যন্ত্রণা শুরু হয়, তাহলে তা ভযঙ্কর আকার নেয়। কিছু ক্ষেত্রে তো চোখ খুলতেও কষ্ট হয়। এমন অবস্থায় পেন কিলার খাওয়া ছাড়া কোনও উপায়ই থাকে না। কিন্তু পেন কিলার বেশি মাত্রায় খাওয়া যে একেবারেই উচিত নয়! এমন ধরনের ওষুধ বেশি খেলে অন্য নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। তাই তো এবার থেকে মাইগ্রেনের যন্ত্রণা শুরু হলে আর অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ খাবেন না, পরিবর্তে এই প্রবন্ধে আলোচিত ঘরোয়া পদ্ধতিটির সাহায্য নিলে দেখবেন যন্ত্রণা একেবারে নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। সেই সঙ্গে শরীরিক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পাবে।
মাইগ্রেন ছাড়াও আরও নানা কারণে মাথার যন্ত্রণা হতে পারে। এমনকী ক্লান্তি, পুষ্টির অভাব, স্ট্রেস, কম্পিউটারের বেসিক্ষণ কাজ করা, ডিপ্রেশন এবং উচ্চ রক্তচাপের কারণেও মাথার যন্ত্রণা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সব ক্ষেত্রেই এই ঘরোয়া পদ্ধতিটিকে কাজে লাগাতে পারেন। বেশ উপকার পাবেন।
ওষুধটি
বানাতে
যে
যে
উপকরণগুলির
প্রয়োজন
পরবে:
১.
গরম
দুধ-
১
গ্লাস
২.
হলুদ
গুঁড়ো-
২
চামচ
এই ওষুধটি খাওয়ার পাশপাশি নিয়মিত যদি শরীরচর্চা করা যায় এবং যে যে খাবারগুলি খেলে এমন ধরনের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে, সেই সব খাবারগুলি না খেলেই দেখবেন আর কোনও অসুবিধা হবে না। প্রসঙ্গত, এই মিশ্রনটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ হওয়ার কারণে এটি খাওয়া মাত্র সারা শরীরের প্রতিটি অংশে বিশুদ্ধ অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত পৌঁছে যেতে শুরু করে। ফলে ব্য়থা নিমেষে কমে যায়। শুধু তাই নয়, এতে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকার কারণে যে কোনও ধরনের প্রদাহ কমাতেও এই পানীয়টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ওষুধটি
বানানোর
পদ্ধতি:
১.
এক
গ্লাস
গরম
দুধে
পরিমাণ
মতো
হলুদ
গুঁড়ো
মিশিয়ে
নিন।
২.
ভাল
করে
নারান
মিশ্রনটি।
যাতে
হলুদের
গুঁড়ো
ঠিক
মতো
গুলে
যেতে
পারে
দুধে।
৩.
টানা
এক
মাস
রাতে
শুতে
যাওয়ার
আগে
এই
মিশ্রনটি
পান
করলেই
দেখবেন
মাইগ্রেনের
যন্ত্রণার
আর
কোনও
নাম
গন্ধই
থাকবে
না।