Just In
- 15 hrs ago ঠাকুরকে নিত্যভোগ দেওয়ার সময় ঘণ্টা বাজে কেন? জানেন কি এর পিছনের রহস্য
- 17 hrs ago প্রখর রোদ থেকে স্বস্তি পেতে বাড়িতেই বানিয়ে নিন এই শরবতগুলি, ঠান্ডা রাখবে শরীরও
- 19 hrs ago গরমে এই পানীয়গুলি খেলে আপনিও থাকবেন হাইড্রেটেড ও সতেজ
- 21 hrs ago কাঠফাটা রোদ থেকে বাঁচতে কী করবেন? এড়িয়ে চলুন চা-কফি
Don't Miss
পেঁয়াজ কমায় হাঁপানি
পেঁয়াজ খেলে কমে হাঁপানি
আমাদের সবার রান্না ঘরেই পেঁয়াজের অবাধ বিচরণ। এমন কোনও রান্না নেই যা পিঁয়াজ ছাড়া সম্ভব। যে কোনও পদের স্বাদকে বাড়িয়ে দিতে এর জুড়ি মেলা ভার। এখানেই কিন্তু শেষ নয়। নানা রোগ সারাতেও এই সবজিটি দারুন কাজে আসে। তাই তো এই প্রবন্ধে পেঁয়াজের এমন একটি গুণ নিয়ে আলোচনা করব, যা অনেকের কাজে আসতে পারে।
পেঁয়াজে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রপাটিজ, যা শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কমাতে দারুন কাজে আসে। শুধু তাই নয়, এতে থাকা ভিটামিন- সি, সালফার, অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-ব্য়াকটেরিয়াল প্রপাটিজ আরও নানা রকমের রোগ সারাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
প্রসঙ্গত, একাধিক গবেষণা অনুসারে পেঁয়াজে, বিশেষত লাল পেঁয়াজে থিয়োসুলফিনেট নামে এক ধরনের উপাদান থাকে, যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য় করে। কুয়েসেটিন এবং অ্যান্থোসিয়ানিন নামে এক ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রপাটিজেরও খোঁজ পাওয়া যায় পেঁয়াজে, যা অ্যালার্জির প্রকোপ কমিয়ে হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমায়।
তাই তো বলতেই হয়, অ্যাস্থেমা বা হাঁপানি কমাতে পেঁয়াজের কোনও বিকল্প নেই বললেই চলে। তাই আপনি বা আপনার পরিবারের কোনও সদস্য় যদি এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন, তাহলে এই ঘরোয়া চিকিৎসাটির সাহায্য় নিতে পারেন। ভালো ফল পাবেন।
উপকরণ:
১.
হাফ
কিলো
পেঁয়াজ
২.
৬-৮
চামচ
মধু
৩.
৩০০
গ্রাম
ব্রাউন
সুগার
৪.
দুটো
লেবু
৫.
৫-৬
গ্লাস
জল
কীভাবে
বানাবেন
এই
ঘরোয়া
ওষুধটি:
১.
একটা
বাটিতে
পরিমাণ
মতো
চিনি
নিয়ে
গরম
করুন।
যখন
দেখবেন
চিনি
গলে
গেছে
তখন
আঁচ
বন্ধ
করে
দিন।
২. এবার চিনির রসে পেঁয়াজ মিশিয়ে ভাল করে নারাতে থাকুন। এই সময় এবার জল মেশাতে হবে।
৩. পুরো মিশ্রনটি ততক্ষণ পর্যন্ত বয়েল করুন, যথক্ষণ পর্যন্ত না জলটা কমে এক তৃতীয়াংশ হয়ে যাচ্ছে।
৪. জলটা ঠান্ডা করে তাতে লেবুর রস এবং মধু মেশান।
৫. একটা গ্লাসে এই মিশ্রনটি সারা রাত রেখে দিন।
কখন
খেতে
হবে
ওষুধটি:
খাবার
খাওয়ার
আগে
এক
চামচ
করে
এই
মিশ্রন
খেলে
ভাল
ফল
পাবেন।
যতদিন
না
লক্ষণ
কমছে
ততদিন
এই
ওষুধটি
খেলে
আরাম
মিলবে।
ইচ্ছা
হলে
খাবারের
সঙ্গে
কাঁচা
অথবা
রান্না
করা
পেঁয়াজও
খেতে
পারেন।
একই
ফল
পাবেন
তাতে।